প্রযুক্তির কারণে বদলে যাচ্ছে মানুষের জীবনযাত্রা – এমন কি তাদের একান্তই ব্যক্তিগত জীবন। ধীরে ধীরে আধুনিক শহুরে মানুষের জীবনে প্রবেশ করে গেছে সে’ক্স ডল। এবং বদলে যাচ্ছে সম্প’র্কের ধরন।তবে ভাবনার বি’ষয়টি হলো, এই সে’ক্স পুতুলগুলো ধীরে ধীরে এতটাই জীবন্ত হয়ে উঠছে যে,
মানুষ সেগুলোর প্রতি যথেষ্ঠ পরিমাণে আকৃ’ষ্ট হয়ে উঠছে, বিশেষ করে উন্নত বিশ্বের মানুষের কাছে।উপরের ছবিটি দেখলেই কেউ বুঝতে পারবেন, এটা কতটা জীবন্ত একটি সে’ক্স পুতুল। অনেকেই প্রথমে ভাবতে পারেন, হয়তো কোনও সুপার মডেল।
সময়ের সাথে চা’হিদা আরো বেড়ে যায়। এবং সাথে সাথে এর নৈপূণ্য আরো কারুকার্যময় হয়ে উঠে। বর্তমানে একজন গ্রাহক তার নিজের চা’হিদার মতো অর্ডার দিতে পারেন, যেখানে গায়ের রঙ, চুলের রঙ, স্টাইল ইত্যাদি বলে দেয়া যায়।
করোনার মধ্যেই চীনে শুরু হলো কুকুর খাওয়ার উৎসব!
বিশ্বজুড়ে চলমান মহামা’রি করো’নাভাই’রাসের মধ্যেই চীনে শুরু হয়েছে বাৎসরিক কুকুরের মাংস খাওয়ার উৎসব। মহামা’রির কারণে চলতি বছর এই উৎসবের আয়োজন নিয়ে শ’ঙ্কা তৈরি হলেও সবকিছুকে উড়িয়ে দিয়ে শুরু হয়েছে এটি। চলবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত।
চীনে পশুদের অধিকার নিয়ে কাজ করে হিউম্যান সোসাইটি ইন্টারন্যাশনাল। সংস্থাটির মুখপাত্র পিটার লি বলেন, তার প্রত্যাশা, প্রা’ণীদের কথা ভেবে না হলেও শুধু নিজেদের স্বাস্থ্যের কথা মা’থায় রেখে এমন অবস্থার পরিবর্তন হবে।তিনি জানান, চীনে প্রতি বছর এক কোটি কুকুর ও ৪০ লাখ বিড়াল মা’রা হয় ব্যবসার জন্য।
এছাড়া মহামা’রির মধ্যেই কুকুর ও কুকুরের মাংস কেনার জন্য স্থানীয় বাজার-রেস্তোঁরাগুলোতে যেভাবে ভিড় হচ্ছে তা বর্তমান পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্যের জন্য অ’ত্যন্ত বিপজ্জনক। ফলে এটি বন্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন।