বার বার রূপ বদলাচ্ছে নোভেল ক’রোনাভা’ইরাসে। যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোয় যখন জানুয়ারি মাসে ক’রোনা সং’ক্র’মণের হদিশ মিলেছিল। সেই ভাই’রাসের জিনগত গঠন ছিল চীনের ক’রোনাভা’ইরাসেের মতো।
কিন্তু ফিনবার্গ স্কুল অব মেডিসিনের এগন অজার স্থানীয় রো’গীদের শ’রীরে সম্পূর্ণ আলাদা এক জিনগত গঠনের ক’রোনাভা’ইরাসে দেখেন।সবাইকে অবাক করে দিচ্ছে এই ভাই’রাসের পরিবর্তন।
ভাই’রাসের পৃষ্ঠে প্রোটিনের বিল্ডিং ব্লক হিসেবে প্রায় ১৩০০ অ্যামাইনো অ্যাসিড থাকে। কিন্তু পরিবর্তনের ফল মিউটেন্ট ভাই’রাসে অ্যামাইনো অ্যাসিড ৬১৪। অ্যামাইনো অ্যাসিডের প্রকারও ডি থেকে জি হয়ে যেতে দেখছেন বিজ্ঞানীরা।
পরিবর্তনের স্থানও লক্ষ্যনীয়। প্রোটিনের যে পরিবর্তন হচ্ছে সবই স্পাইক প্রোটিনে। স্পাইক প্রোটিনের জন্যই মানবদে’হে প্রবেশ করতে পারে এই নোভেল ক’রোনাভা’ইরাসে।
ভাই’রাসের বৈশিষ্ট্যে কী কী পরিবর্তন আনছে তা বুঝতে হবে বলে জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। ভাই’রাসের ট্রান্সমিশন বুঝতে পারলে ভাই’রাসের স’ঙ্গে যুঝতে সুবিধা হবে। এমনই মত বিজ্ঞান মহলের। সূত্র: জিনিউজ।