দেশের বিভিন্ন স্থানে বাঁধ ভাঙছে স্বীকার করে পানি সম্পদ উপমন্ত্রী জানিয়েছেন আগামী দুই তিন বছরের মধ্যে নির্মাণ করা হবে স্থায়ী নদী রক্ষা বাঁধ। তবে বিশেজ্ঞরা বলছেন, শুধু বাঁধ নির্মাণ নয় প্রয়োজন সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ।
এদিকে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় পরিস্থিতির উন্নতি হবে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র বলছে, লঘু নিম্নচা’প ও অমাবস্যার কারণে এক থেকে দুই ফুট বেশি উচ্চতার জোয়ারে প্লাবিত হচ্ছে উপকূলীয় এলাকা। এসব এলাকায় প্রবাহিত পানির পরিমাণ ঘূ’র্ণিঝড় আম্পানের সময়ের চাইতেও বেশি বলে জানা গেছে।
বর্ষা এলেই উজানের ঢল ও নদীর পানি বেড়ে বন্যা দেখা দেয়। বাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হয় উপকূলবর্তী জে’লাগুলো। ভেসে যায় ফসলি জমি। এদিকে,
বন্য পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র বলছে মধ্য বঙ্গোপসাগরে লঘু নিম্নচা’প ও অম্যাবসার কারণে ঘূ’র্ণিঝড় আম্পানের চেয়েও বেশি উচ্চতায় জোয়ার হওয়ায় লোকালয়ে পানি ঢুকেছে।
পর্যায়ক্রমে সবগুলো বাঁধকে উঁচু প্রশস্ত করার দরকার। মেরামত কাজটা আরো করা দরকার। এছাড়া বাঁধকে দেখাশোনা রক্ষণাবেক্ষণ করতে জনবল নিয়োগ করেছি।’
একইস’ঙ্গে বাঁধ নির্মাণে অনিয়মের স’ঙ্গে জ’ড়িতদের ছাড় না দেওয়ারও হুঁ’শিয়ারি দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে অস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।