ই’সরায়েলের একটি আ’দালত পূর্ব জেরুজালেমের একটি শহরে একটি মসজিদ ভে’ঙে ফেলার নি’র্দেশ দিয়েছেন। ফিলিস্তিনের স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, ওই মসজিদ নির্মাণের ক্ষেত্রে ‘অনুমতির অভাব’ ছিল জানিয়েছে ই’সরায়েলি আ’দালত ।
এদিকে গাজার ওয়াকফ এবং ধর্ম বি’ষয়ক ম’ন্ত্রণালয় ই’সরায়েলি কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধা’ন্তের সমা’লোচনা করেছে। তারা ওই আ’দেশের নি’ন্দা জানিয়েছে ই’সরায়েলকে সত’র্ক করে দিয়েছে।
গণমাধ্যমে খবরে বলা হয়েছে, এই আদেশকে চ্যা’লেঞ্জ করার জন্য সিলওয়ান শহরের বাসিন্দাদের ২১ দিন সময় বেঁ’ধে’ দিয়েছে ই’সরায়েলি কর্তৃপক্ষ। তা না হলে কাকা বিন আমর নামের ওই মসজিদ ভে’ঙে ফেলা হবে বলে জানিয়েছে তারা।
২০১২ সালে দোতলা ওই মসজিদটি তৈরি করা হয়। যেখানে শত শত মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারে। এর আগে ২০১৫ সালেও মসজিদটি ভে’ঙে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল, তবে তা বাস্তবায়ন করা হয়নি।
মা’রাত্মক বিপ’র্যয়ের মুখে পড়তে যাচ্ছে বিশ্ববাসী। খাদ্যে সং’কটে মা’রা যাবে প্রায় তিন কোটি মানুষ। এমন আ’শঙ্কা কথা জানিয়ে বিশ্ববাসী আবারও সতর্ক করেছে ডব্লিউএফও’র প্রধান। এই দুর্ভিক্ষের মধ্যে বেশি ক্ষ’তিগ্রস্ত হবে আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জতিসংঘের খাদ্য অধিদফতর ওয়ার্ল্ড ফুড প্রো’গ্রাম ডব্লিউএফও’ র প্রধানের আবগঘন বক্তব্যে সেই আহবানই জানান। তিনি বলেন, ‘দুই বেলা খাবারের অভাবে মৃ’ত্যুমুখে দাঁড়িয়ে থাকা ওই ৩ কোটি মানুষকে বাঁচাতে বছরে অন্তত ৪৯০ কোটি ডলার সাহায্য প্রয়োজন।
সংস্থাটির আ’শঙ্কা, অবিলম্বে সাহায্যের হাত না-বাড়ালে অন্তত ৩ কোটি মানুষের মৃ’ত্যু হবে স্রেফ না খেতে পেয়ে। বিশেষ করে আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যে প্রকট আকার ধারন করবে এ দু’র্ভিক্ষ।
ডব্লিউএফও বলছে, বিশ্বের ২৭ কোটি মানুষ খাদ্য স’ঙ্কটের মুখে পড়তে চলছেন। এভাবে চললে এই বছরের শেষেই ১৩ কোটি ৮০ লক্ষ মানুষ খাদ্যাভাবের কবলে পড়বেন। এই পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের খাদ্য বিভাগের প্রধান ডেভিড বিসলি আজ ধ’নকুবেরদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন।
কঙ্গোতে ক্ষুধার স’ঙ্গে যু’দ্ধ করছে প্রায় দেড় কোটি মানুষ। নাইজেরিয়ায় ৪০-৬০ লাখ মানুষ খাদ্য অনিশ্চয়তায়। ইয়েমেনে ৩০ লাখ মানুষ এখনও অনাহারে। আরও ২০ লাখ মানুষ একবেলা খাবার গ্রহণের সামর্থ্য হারাচ্ছে।