পাস করতে চাও? তাহলে অবসরে আমা’র বাসায় এসো।’ এভাবেই ছাত্রদের নিজের বাড়িতে ডেকে নিতেন এক স্কুল শিক্ষিকা। যে ছাত্র বাসায় যেতে রাজি হন না,
তাকে ফেল করিয়ে দিতেন তিনি। ঘ’টনাটি ঘটেছে কলম্বিয়ায়। খবর ডেইলি মেইল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই শিক্ষিকার নাম ইওকাসতা। ব’য়স চল্লিশেরও বেশি।
ওই শিক্ষিকা শুধু পাস করানোর জন্যই নয়, ভালো ফলাফলের লো’ভ দেখিয়েও ছাত্রদের বাড়িতে ডেকে নিতেন। রাজি না হলে ফেল করিয়ে দেয়ার ভ’য় দেখাতেন তিনি।
শুধু তাই নয়, ছেলেদের ওয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টে গভীর রাতে ওই শিক্ষিকা যেসব ছবি পাঠাতেন তা অবশ্য বর্ণনার যোগ্য নয়।
আইপিএলে খেলতে না পেরে পাকিস্তানিরা বড় সুযোগ হারাচ্ছে : আফ্রিদি
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) দ্বিতীয় আসর থেকেই অনুপস্থিত পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। গত ১২ বছর ধরে টুর্নামেন্টে পাকিস্তানি ক্রিকেটারতের খেলার অনুমতি দিচ্ছে না আয়োজকরা।
চলমান আসরে পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের অনুপস্থিতি পোড়াচ্ছে দেশটির সাবেক অধিনায়ক ও অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদিকে।
তার মতে, আইপিএলে খেলতে না পেরে বড় সুযোগ হারাচ্ছে পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা।
সম্প্রতি আরব নিউজকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানালেন আফ্রিদি।
তিনি বলেন, ‘অবশ্যই আইপিএল অনেক বড় একটা ব্র্যান্ড। বাবর আজম কিংবা অন্য কোনো পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের জন্য এটা অনেক দারুণ একটা সুযোগ হতে পারত।
এখানে চা’পের মুখে কীভাবে খেলতে হয় তা শিখতে পারত। ড্রেসিংরুমে বড় তারকাদের উপস্থিতিতে থাকতে পারত। আমার মতে, আইপিএল না খেলায় অনেক বড় সুযোগ হারাচ্ছে পাকিস্তানিরা।’
এ সময় ভারতের ক্রিকেটপ্রেমীদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে ওঠেন আফ্রিদি।
তিনি বলেন, ‘কোনো স’ন্দে’হ নেই ভারতে খেলা সবসময়ই উপভোগ করেছি আমি। ভারতের মানুষের কাছ থেকে যেই ভালোবাসা এবং সম্মান পেয়েছি আমি; তা সবসময়ই আমাকে উদ্বেলিত করে। ’
২০০৮ সালে আইপিএলের প্রথম আসরে খেলেছিলেন শহীদ আফ্রিদি, শোয়েব আখতার, মিসবাহ উল হক, ইউনিস খান, কামরান আকমলরা।
কিন্তু সে বছরের নভেম্বরে মুম্বাইয়ের হোটেল তাজে হওয়া স’ন্ত্রাসী হা’মলার পর থেকে আর পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের খেলার অনুমতি দেয়নি আইপিএলের আয়োজকরা।