সারাদেশঃ নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মা’রধরের ঘটনায় ছেলে ইরফান গ্রে’প্তার হওয়ার পর এক সপ্তাহের বেশি সময় অন্তরালে থাকা ঢাকা-৭
আসনের সং’সদ সদস্য হাজী সেলিমের দেখা মিলল জে’লহ’ত্যা দিবসের অনুষ্ঠানে। মঙ্গলবার (০৩ নভেম্বর) সকালে নাজিমউদ্দিন রোডে ঢাকার পুরনো কেন্দ্রীয় কা’রাগারে
স্ব’রা’ষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে গেলে সেখানে দেখা যায় হাজী সেলিমকে।
গত ২৫ অক্টোবর রাতে ধানমণ্ডিতে হাজী সেলিমের গাড়ি থেকে কয়েকজন নেমে নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মা’রধর করেন।
সাজা হওয়ায় ইরফানকে হারাতে হয়েছে কাউন্সিলরের পদ। সং’সদ সদস্যের পরিবারের ‘অ’বৈধ সম্পদের’ তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহে অনুসন্ধান শুরুর ঘোষণা দিয়েছে দুদক।
ছেলের ওই ঘটনার পর থেকে আড়ালে ছিলেন হাজী সেলিম। মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে একটি সাদা এসইউভিতে চড়ে
নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কা’রাগারে যান জে’লহ’ত্যা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। এ সময় বড় ছেলে সোলায়মান সেলিম তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
স্ব’রা’ষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছেন পৌনে ১০টার দিকে। গাড়ি থেকে নেমে তিনি দাঁড়ান কা’রাগারের পুরনো মালখানার কাছে।
মন্ত্রীর ইশারা পেয়ে এগিয়ে যান ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, ছিলেন সাবেক সং’সদ সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনও।
এ সময় হাজী সেলিমও স্ব’রা’ষ্ট্রমন্ত্রীকে সালাম দিয়ে তাঁর পাশে দাঁড়ান। পরে সবাই মিলে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
তবে স্ব’রা’ষ্ট্রমন্ত্রী ও হাজী সেলিমের মধ্যে সে সময় বাক্যালাপ হতে দেখা যায়নি। সকাল সোয়া ১০টার দিকে মন্ত্রী কা’রাগার থেকে চলে গেলে হাজী সেলিমও সাড়ে ১০টার দিকে বেরিয়ে যান।
সূত্রঃ কালের কণ্ঠ
অবশেষে ধ”ণ মা’মলায় এএসআই রাহেনুল গ্রে’ফতার
রংপুরে নবম শ্রেণীর ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধ”ণের ঘটনার মূল হোতা মহানগর ডি’বি পুলিশের এএসআই রাহেনুল ইসলাম ওরফে রাজুকে অবশেষে গ্রে’ফতার করা হয়েছে।
বুধবার (২৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে নয়টার দিকে তাকে গ্রে’ফতার করে মেট্টোপলিটন পুলিশ লাইন্স থেকে নগরীর পিবিআই কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এর আগে দুইদিন তাকে মেট্টোপলিটন পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছিল ।
বর্তমানে তাকে নগরীর কেরানী পাড়ায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কার্যালয়ে রাখা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার তাকে আ’দালতে নেওয়া হবে।
এর আগে রংপুর চীফ জুডিসিয়াল ম্যা’জিস্ট্রেট আ’দালতের বিচারক জাহাঙ্গীর আলমের কাছে ২২ ধারায় দেয়া ঘটনার বর্ণনায় রাহেনুলের সম্পৃক্ততার কথা জানান ধ”ণের শি’কার স্কুলছাত্রী।
এ সময় জে’লা পিবিআই পুলিশের পুলিশ সুপার এবিএম জাকির হোসেন লেন, গণধ”ণের ঘটনার আগের দিন ২৩ অক্টোবর প্রেমের সম্পর্কের সূত্র ধরে
এএসআই রাহেনুল তার পূর্বপরিচিত এজাহার ভুক্ত আ’সামি ভাড়াটিয়া মেঘলার বাড়িতে নিয়ে মেয়েটির সাথে শা’রীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে।
পরে ওই স্কুলছাত্রী রাহেনুলের সাথে ঘোরাঘুরি করে সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরলে তার মা বকাবকি করেন। এতে মেয়েটি অভিমান করে