ক’রোনা ম’হামা’রীতে স’রকারের স্বা’স্থ্যবিধি না মেনে মদন হা’সপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার কাজী বুশরা আমীন জ’রুরি বিভাগে রো’গী দেখছেন।
তিনি মাস্ক না পরেই রো’গীদের সেবা দিচ্ছেন। এদিকে রো’গী ও রো’গীর স্বজনরা মাস্ক না পরে সেবা নিতে আসা রো’গীদের সঙ্গে
এই অ’পরাধে অ’সধাচারণ করছেন বলে অ’ভিযোগ রয়েছে। কিছু দিন আগে ডাক্তার বুশরা আমীন নিজেই ক’রোনা প্রজিটিভ ছিলেন।
শনিবার বিকেলে জরুরি বিভাগে সেবা নিতে আসা রো’গীর স্বজন আয়েশা আক্তার নামে একজনকে মাস্ক ব্যবহার না করার জন্য ধা’ক্কা দিয়ে হা’সপাতাল থেকে বের করে দেন।
‘আপনি তো নিজেই মাস্ক পড়েননি’ এ কথা বললে আমাকে ধা’ক্কা দিয়ে বের করে দেন।রো’গী হান্নান মিয়া বলেন, আমাদের সামনেই ওই ডাক্তার আয়েশা আক্তারকে ধা’ক্কা দিয়ে বের করে দেন।
তিনি আমাদের সাথেও খা’রাপ ব্য’বহার করেন।ডাক্তার বুশরা আমিন বলেন, বি’ষয়টি নিয়ে আমি আর কথা বলতে চাই না। রো’গীর নিকট থেকে জেনে নেন।
রো’গীর স্ব’জনদের ধা’ক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া বি’ষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি বাহিরে যাওয়ার সময় হয়তো ধা’ক্কা লাগতে পারে।
হাসপাতালের আরএমও সাইম হাসান রিয়াদ জানান, ডাক্তার কাজী বুশরা আমীন মাস্ক না পরে রো’গী দেখে থাকলে এটা তার ভু’ল হয়েছে।
ধা’ক্কার বি’ষয়ে অ’ভিযোগ পেলে সিসি টিভি ফুটেজ দেখে স্বাস্থ প্রশাসকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্য’বস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজে’লা স্বা’স্থ্য ও প’রিবার প’রিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মোহাম্মদ হাসানুল বলেন, বি’ষয়টি আরএমও এর মাধ্যমে জেনেছি। অ’ভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বউকে ‘আপন বোন’ বানিয়ে চাকরি নেয়ার ঘটনায় দুই শিক্ষক বরখাস্ত
জামালপুরের বকশীগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধার ভুয়া সন্তান হিসেবে চাকরি নেয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুই শিক্ষককে বরখাস্ত করেছে শিক্ষা অধিদফতর।
বরখাস্ত হওয়া দুইজন হলেন- টুপকার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নাসরিন আক্তার ও খেয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শাপলা আক্তার।
২৭ অক্টোবর তাদের বরখাস্ত করা হয়। বৃহস্পতিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ের সূত্রে জানা গেছে, নাসরিন আক্তার রবিয়ার চর গ্রামের বাসিন্দা ও মাদারের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আশরাফুল আলমের স্ত্রী। আর আশরাফুলের খালাতো বোন শাপলা।
আশরাফুল বীর মুক্তিযোদ্ধা সহিদুর রহমানের ছেলে। তিনি মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেন। শুধু তা-ই নয়, তিনি স্ত্রী নাসরিন
ও খালাতো বোন শাপলাকে সহিদুর রহমানের নিজের সন্তান হিসেবে দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নিয়ে দেন।
এ বিষয়ে নিয়ে ‘বউকে আপন বোন বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি’ শিরোনামে চলতি বছরের ২৯ আগস্ট ডেইলি বাংলাদেশে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
সে সময় শাপলা আক্তার বলেছিলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় তার চাকরি হয়েছে কি না, তিনি জানেন না। আশরাফুল