নতজানু সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব থাকে না মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন,
‘বর্তমানে এমন একটি সরকারের অধীনে দেশের জনগণ বসবাস করছে, যেখানে তারা দেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে বিক্রি করে দিয়েছে। এ দেশের মানুষের মান-সম্মান বলে আর কিছু নেই।’
সোমবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বাংলাদেশ সীমান্তে নিরীহ মানুষ হত্যার প্রতিবাদে বিএনপির পূর্বঘোষিত কালো
পতাকা ও কালো ব্যাজ ধারণ কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।রিজভী অভিযোগ করে বলেন, গত সাড়ে ১২ বছরে সীমান্তে পাঁচ শতাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, যারা সরকারের সমালোচনা করে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়, কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
না হয় গুম করে অথবা বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হতে হয়। অথচ অন্য দেশ এত অন্যায় করছে, সেখানে কোনো ধরনের প্রতিবাদ নেই।
কোনো ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতাও নেই।কর্মসূচিতে আরো উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মো. মুনির হোসেন,
কেন্দ্রীয় নেতা কাজী রওনকুল ইসলাম টিপু, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এ জি এম শামসুল হক প্রমুখ।
হিজড়াদের কখনোই তিনটি জিনিস দেবেন না, দিলে আপনার সর্বনাশ হবেই
শহরের ব্যাস্ত সময় রাস্তা ঘাটে, বাসে ট্রেনে, ভিড়ের মাঝে তাদের দেখা যায়। তারা রঙিন মুখে হাত পেতে টাকা চাইতে থাকে। তারা আবদারের সুরে বলে “টাকা দে…”।
রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে এই ধরনের কথা আমা’দের মাঝে মাঝেই কানে আসে। র’ক্ত মাংসের তৈরী হলেও তাদের মানুষ বলে গন্য করেনা কেউ। তারা সমাজের অবাঞ্ছিত।
কারন তাদের মধ্যে না’রী অথবা পুরু’ষের কোন সম্পুর্ন বিশিষ্ট নেই। দুই লি’ঙ্গের অর্ধেক অর্ধেক বিশিষ্ট থাকে তাদের মধ্যে। তাদেরকে দেখতেও
হয় একটু অদ্ভুত রকমের। না তাদের ছে’লেদের মত দেখতে হয় আর না তাদের মে’য়েদের মত দেখতে।তাদের চলতি ভাষায় বলে হিজড়া।
আর যারা একটু ভদ্র ভাবে বলে তারা বলে তৃতীয় লি’ঙ্গের মানুষ। তাদের জীবন কাটে ভিক্ষা করে। অথবা কারোর বাচ্ছা হলে সেখানে
সমস্যার কারন হয়ে দাড়ায়। হিন্দু শাস্ত্র বলে এমন কিছু জিনিস আছে যা হিজড়াদের কখনো দান করতে নেই। দিলেই বি’পদ ঘনিয়ে আসে জীবনে। সেগু’লি হল…
১। স্টিলের বাসন:- অনেকে চাল, ডাল, কাঁচা সবজি দান করার সময় যে পাত্রটিতে দেন সেটিও দান করে দেন। কিন্তু শাস্ত্র বলে
তাদের যে বাসনই দেওয়া হোকনা কেনো, স্টিলের বাসন দেওয়া উচিত নয়। দিলে সংসার থেকে সু’খ শান্তি দূর হবে আর অশান্তির সৃষ্টি হবে।
২। রূপো: শাস্ত্রে আরো বলা হয়েছে যে হিজড়াদের কখনোই রূপো বা রূপোর তৈরি কোন জিনিস দিতে নেই। সেটা পরিবারের
জন্য খুব খা’রাপ হয়ে দাঁড়াতে পারে। হিজড়াদের রূপো দিলে সংসারে আর্থিক মন্দা দেখা দেবে। ধীরে ধীরে পরিবার অন্ধকারে ডুবে যাবে।