ময়মনসিংহের নান্দাইলে বিয়ের প্রলোভনে প্রেমিকার বাড়িতে গিয়ে ধর্ষণের পর আটক প্রেমিককে ৫০ হাজার টাকায় মীমাংসা করে ছেড়ে দিয়েছেন মেম্বার।
আটক ব্যক্তির নাম বিপ্লব (২৮) বলে জানা গেছে। তিনি উপজেলার মুশলী ইউনিয়নের কিসমত রসুলপুর গ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে।
বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে বিপ্লবকে আটক করে বেঁধে রাখেন স্থানীয়রা। শুক্রবার (২৫ ডিসেম্বর)
সারাদিন সালিশের পর সন্ধ্যায় ৫০ হাজার টাকায় মীমাংসা করেন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য হারুন অর রশিদ।
ওই সময় আগে থেকে ওত পেতে থাকা স্থানীয় লোকজন ঘরে প্রবেশ করে দুইজনকে আপত্তিকর অবস্থায় আটক করেন।
পরদিন দিনভর সালিশের পর মীমাংসার নামে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে বিপ্লবকে ছেড়ে দেন ইউপি মেম্বার।এ বিষয়ে ইউপি সদস্য হারুন অর রশিদ বলেন,
‘সালিশে সিদ্ধান্তের পর আমি শেষ মুহূর্তে ছিলাম না। তবে মেয়েটি সালিশে বলেছে, এর আগেও বেশ কয়েকদিন তার ঘরে এসে বিপ্লব রাত্রি যাপন করেছেন।
তাছাড়া ওই পোশাকশ্রমিকের বিয়ের বয়স হয়নি। তাই স্থানীয় কয়েকজন মিলে ৫০ হাজার টাকায় মীমাংসা করে দিয়েছি।’এ বিষয়ে নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
(ওসি) মিজানুর রহমান আকন্দ বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে, এ বিষয়ে কেউ যদি অভিযোগ করে তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
নিজের স্কুলের ছাত্রকে নিয়ে পা’লিয়ে বিয়ে করলেন শিক্ষিকা। তারপরেই ঘটে গেলো অঘটন…
“স্কুলছাত্র ও শিক্ষিকা পা’লিয়ে বিয়ে করেছেন”, এইকথা এখন গ্রামের সবথেকে মুখরোচক খবর। সবার মুখে এখন তাদের কথাই ঘোরাঘুরি করছে।
এলাকার মানুষদের কথা শুনে জানা যায় যে স্কুল এবং কলেজের এস.এস.সি পরীক্ষার্থী স্কুলছাত্র অর্পন, তার ডাকনাম শুভ। সে তিনদিন আগে পা’লিয়ে যায় তার ক্লাস শিক্ষিকা সুবর্নার স’ঙ্গে। জানা যায় তারা পা’লিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছে।
ছেলেটি বান্দুরা গ্রামের মঞ্জুর ছেলে আর মে’য়েটি পাশের হাসানাবাদ গ্রামের মে’য়ে। এলাকাবাসী জানায় মে’য়েটির এটা তৃতীয় বিয়ে।
বিভিন্ন সময় ওই শিক্ষিকা নানা অজুহাতে ওই ছাত্রের বাড়ি যেত। কেউ সেই বি’ষয়ে নজর দেয়নি কারন তাদের ছাত্র শিক্ষিকার সম্প’র্ক ছিল।
পু’লিশ ও স্থানিয় সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী গত সোমবার রাতে প্রেমের টানে ছাত্রের হাত ধরে প’লাতক শিক্ষিকা। ছেলেটি অপ্রা’প্তব’য়স্ক হওয়ায়
তার পরিবারের লোক থানায় অ’ভিযোগ করে। সেই শিক্ষিকা যে তার ছাত্রকে নিয়ে পালাবে তা কখনো কল্পনাও করতে পারেনি কেউ। সেই রাতেই পু’লিশ ত’দন্ত শুরু করে দেয়।
তারপর মঙ্গলবার রাতে ঐ শিক্ষিকার বাড়ি থেকে উ’দ্ধার করা হয় অর্পন এবং তার শিক্ষিকাকে। তখনই সেই শিক্ষিকাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বুধবার সকালে লিখিত মুচলেখায় ছাড়া পায় অর্পন। তবে সুবর্না ও অর্পন পু’লিশের কাছে দাবী করে যে তারা কোর্ট ম্যারেজ করেছে।
আরো এরকমই এক ঘ’টনা জানা যায় পলা’শী হাইস্কুলের। সেই স্কুলের এক শিক্ষক স্কুলে পড়ানোর স’ঙ্গে স’ঙ্গে প্রাইভেট টিউশনও পড়াত।