সারাদেশে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হবে বলে সুখবর দিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, কারিগরি শিক্ষার প্রতি সরকার সবচেয়ে বেশি নজর দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শিক্ষার মান উন্নয়নে একযোগে কাজ করা হচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই হলো সোনার বাংলায় সোনার মানুষ গড়ার কারখানা।
রোববার মাদারীপুরের শি’বচর চৌধুরী ফাতেমা বেগম পৌর অডিটোরিয়ামে উপজে’লা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অ’তিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আম’রা পুরো কারিকুলাম ও পাঠ্য বই নতুন আঙ্গিকে করছি। আম’রা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষার মান আরো উন্নত করার চেষ্টা করছি।
শি’বচর উপজে’লা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল লতিফ মোল্লার সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত
ছিলেন জে’লা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক কাজল কৃষ্ণ দে প্রমুখ।
শি’বচর উপজে’লা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে বীর মুক্তিযো’দ্ধা শাজাহান মোল্লাকে সভাপতি ও ডা.
মো. সেলিম মিয়াকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭১ সদস্যের কমিটি ঘোষণা দেন জে’লা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ মোল্লা।
নিজের স্কুলের ছাত্রকে নিয়ে পা’লিয়ে বিয়ে করলেন শিক্ষিকা। তারপরেই ঘটে গেলো অঘটন…
“স্কুলছাত্র ও শিক্ষিকা পা’লিয়ে বিয়ে করেছেন”, এইকথা এখন গ্রামের সবথেকে মুখরোচক খবর। সবার মুখে এখন তাদের কথাই ঘোরাঘুরি করছে।
এলাকার মানুষদের কথা শুনে জানা যায় যে স্কুল এবং কলেজের এস.এস.সি পরীক্ষার্থী স্কুলছাত্র অর্পন, তার ডাকনাম শুভ। সে তিনদিন আগে পা’লিয়ে যায় তার ক্লাস শিক্ষিকা সুবর্নার স’ঙ্গে। জানা যায় তারা পা’লিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছে।
ছেলেটি বান্দুরা গ্রামের মঞ্জুর ছেলে আর মে’য়েটি পাশের হাসানাবাদ গ্রামের মে’য়ে। এলাকাবাসী জানায় মে’য়েটির এটা তৃতীয় বিয়ে।
বিভিন্ন সময় ওই শিক্ষিকা নানা অজুহাতে ওই ছাত্রের বাড়ি যেত। কেউ সেই বি’ষয়ে নজর দেয়নি কারন তাদের ছাত্র শিক্ষিকার সম্প’র্ক ছিল।
পু’লিশ ও স্থানিয় সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী গত সোমবার রাতে প্রেমের টানে ছাত্রের হাত ধরে প’লাতক শিক্ষিকা। ছেলেটি অপ্রা’প্তব’য়স্ক হওয়ায়
তার পরিবারের লোক থানায় অ’ভিযোগ করে। সেই শিক্ষিকা যে তার ছাত্রকে নিয়ে পালাবে তা কখনো কল্পনাও করতে পারেনি কেউ। সেই রাতেই পু’লিশ ত’দন্ত শুরু করে দেয়।
তারপর মঙ্গলবার রাতে ঐ শিক্ষিকার বাড়ি থেকে উ’দ্ধার করা হয় অর্পন এবং তার শিক্ষিকাকে। তখনই সেই শিক্ষিকাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বুধবার সকালে লিখিত মুচলেখায় ছাড়া পায় অর্পন। তবে সুবর্না ও অর্পন পু’লিশের কাছে দাবী করে যে তারা কোর্ট ম্যারেজ করেছে।
আরো এরকমই এক ঘ’টনা জানা যায় পলা’শী হাইস্কুলের। সেই স্কুলের এক শিক্ষক স্কুলে পড়ানোর স’ঙ্গে স’ঙ্গে প্রাইভেট টিউশনও পড়াত।