কাউকে দেখে আপনার যদি তার স’ঙ্গে ব’ন্ধুত্ব ক’রতে কিংবা ‘বিশেষ’ কোন স’ম্পর্ক স্থাপন ক’রতে ইচ্ছে হয়, তবে সেটা কি দোষের? কখনই নয়!
কারণ মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, এক স’ঙ্গে দু’জন মানুষকে ভালবাসা দোষের কিছু নয়।আমাদের সমাজে এখনো ‘বিশেষ’ স’ম্পর্ক নিয়ে গো’পনীয়তা বজায় রাখতে চান মহিলারা।
সেই গো’পনীয়তা বজায় রেখে, তার বিশ্বা’স অর্জন করে এবং সবার শেষে তার শ’রীরে-মনে আপনার জন্য তুমুল আক’র্ষণ তৈরি করে কীভাবে মি’লিত হবেন?
স’ঙ্গে থাকুক এই টিপসগুলো!মেয়েটির ঘনি’ষ্ঠ হন: ঘনি’ষ্ঠতা এখানে একেবারেই মা’নসিক। কোনো মেয়ের স’ঙ্গে মি’লিত হতে চাইলে সবার আগে তার স’ঙ্গে একটা মা’নসিক যোগাযোগ গড়ে তুলুন।
এই ধাপেই বুঝতে পারবেন, সুযোগ পাচ্ছেন, না কি হারাচ্ছেন!সুযোগ পাওয়ার জন্য ধীরে ধীরে মেয়েটির পছন্দ-অপছন্দ জানুন। তার স’ঙ্গে গল্প করুন।
শেয়ার করুন নিজেদের কমন ইন্টারেস্ট। দেখবেন, মেয়েটিও আপনার স’ঙ্গে কথা বলার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকছেন!
রাতে সক্রিয় হন: আরে, এখনই উত্তেজিত হয়ে উঠবেন না। এখানে আম’রা একেবারেই কথা বলা বা টেক্সট করার ব্যাপারে সক্রিয় হওয়ার কথা বলছি।
খেয়াল রাখু’ন, কথোপকথন শুরু করার জন্য সন্ধেটা সব চেয়ে ভাল। সন্ধে থেকেই একটা-দুটো মেসেজ পাঠাতে থাকুন।
তাহলে উল্টো দিকেও কথা বলার আগ্রহ বাড়বে। তারপর, একটু রাত জেগে না হয় কথাই বলুন! তবে ভুলেও এই ধাপে সে’ক্সের কথা তুলবেন না।
তাহলেই সুযোগ হারাবেন।দিনে-রাতে হয়ে উঠুন আ’লাদা মানুষ: রাতে গল্প করার সময়ে দু-একটা দুষ্টুমির ই’ঙ্গিত দিলেও সকালে সে সব প্রসঙ্গ একেবারেই তুলবেন না।
তাহলেই একটা ভারসাম্য বজায় থাকবে। মেয়েটিও আপনাকে পছন্দ করবেন। তিনি বুঝতে পারবেন, আপনি যৌ’নকাতর নন!
তাকে পছন্দ করেন, এটা বলবেন না: আপনি যে তাকে পছন্দ করেন, তার প্রতি শা’রীরিকভাবে আকৃষ্ট- সেসব কোনো কিছুই জা’নানোর দরকার নেই।
তাহলে তিনি ভেবে নেবেন আপনি শুধুই যৌ’নতা চাইছেন! এবং, স’ঙ্গে স’ঙ্গে পছন্দের তালিকা থেকে খারিজ করে দেবেন আপনাকে।
আলতো স্প’র্শের সময়: এই পাঁচটি পর্যায় ঠিকঠাকভাবে পেরিয়ে এলে নি’শ্চিত হতে পারেন, আপনার সুযোগ আছে।
এই পাঁচ ধাপে ঘ’নিষ্ঠতাও বেড়েছে আপনাদের। অতএব, এবার কথা বলার সময়ে তার খুব কাছ ঘেঁষে বসতে পারেন।
কিন্তু, এটা বুঝতে দেবেন না যে ইচ্ছে করেই কাছ ঘেঁষে বসছেন। আপনিও ব্যাপারটা খেয়ালই করেননি, এটাই তো স্বা’ভাবিক- ঠিক এই মা’নসিকতা বজায় রাখতে হবে।
মাঝে মাঝে কিছু দেয়া-নেয়ার সময় আলতো করে স্প’র্শও ক’রতে পারেন।এগোনোর সময়: এবার প্রায় সরাসরি এগোনোর সময়!
যখন আর কেউ নেই, আলতো করে তার আঙুল জড়িয়ে নিতে পারেন নিজে’র আঙুলে। সবার সামনেও কিছু বলতে পারেন তার কানের খুব কাছে ঠোঁট নিয়ে গিয়ে।