সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ম’হামা’রিতে রূপ নিয়েছে প্রা’ণঘা’তী ভাই রাস বা কোভিড-১৯। এরই মধ্যে এই ভাই রাসের কারণে সারা বিশ্বে ঝরে গেছে কয়েক লক্ষ প্রা’ণ। সম্প্রতি
বাংলাদেশেও তা’ণ্ডব চালাচ্ছে ভাই রাস। ম’হামা’রিতে রূপ নেওয়া এই ভাই রাসের ব্যাপারে সম্প্রতি একটি মেডিকেল জার্নালে ৩টি লক্ষণের কথা বলা হয়েছে।
যেগুলো থেকে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে কোভিড-১৯ এর সং’ক্র’মণ শুরু হয়েছে কি না।
তৃতীয়ত, জ্বরের সঙ্গে শ্বাসক’ষ্ট শুরু হবে। এতে সং’ক্র’মণ ফুসফুসে দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে। ফলে ফুসফুস ফুলে ওঠাসহ নানা সমস্যার দেখা দেবে শরীরে।
ভ’য়াল গ্রাসের মাঝে যদি সর্দি-কাশি হয়?সর্দি-কাশিতে ভালো ফল পেতে আদা দিয়ে কালো চা খাওয়া বা লবঙ্গ, আদা, গোলমরিচ, তেজপাতা ফুটিয়ে নিয়ে চায়ের মতো পান করুন।
তবে অবশ্যই খাদ্য তালিকায় তাজা শাক-সবজি, ফল, বাদাম ইত্যাদি রাখু’ন।যদি সর্দি-কাশি হয় তবে বাইরে ঘোরাফেরা না করে বাড়িতে থাকুন, বিশ্রাম নিন।
এটা যেকোনো ভাই’রাসের বি’রুদ্ধেই শরীর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে আপনাকে সাহায্য করবে।
বাড়ির সবার থেকে কয়েক দিন একটু দূরে থাকতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়।
যারা অ’সুস্থ রো’গীর সেবার কাজ করছেন, তারাও একটু দূরত্ব বজায় রেখে চলবেন।
রমজান মাসে যেভাবে শারীরিক স’ম্পর্কে লি’প্ত হবেন
আল্লাহ তাআলা কিছু স্থান ও সময় ব্যতীত সব সময় ও সকল স্থানে স্ত্রী’ সহ’বাস হালাল করেছেন। মহান আল্লাহ পবিত্র রমজান মাসেও সহ’বাস হালাল করেছেন।
তবে তা কখনই রোজা অবস্থায় করা যাবে না। রমজানে বা রোজায় দিনে সহ’বাস করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে;
বিধায় ইফতারির পর থেকে শুরু করে সেহরির আগ পর্যন্ত যে কোন সময় যৌন মিলন করা যায়।সহ’বাসের কারণে যদি রোযা ভেঙ্গে যায়,
তাহলে সারা জীবন ধরে কাফফারা আদায় করলেও তাঁর সমান হবে না। সারাদিন রোজার পর যদি খুবই অধৈর্য হয়ে পড়েন,
তাহলে রাতে এমন সময় সহ’বাস করবেন যাতে সেহরী খাওয়ার আগেই পূত:পবিত্র হতে পারেন।অর্থ: “সিয়ামের রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রী’দের নিকট গমন হালাল করা হয়েছে।
তারা তোমাদের জন্য পরিচ্ছদ এবং তোম’রা তাদের জন্য পরিচ্ছদ। আল্লাহ জেনেছেন যে, তোম’রা নিজদের সাথে খিয়ানত করছিলে।
অ’তঃপর তিনি তোমাদের তাওবা কবূল করেছেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করেছেন। অ’তএব, এখন তোম’রা তাদের সাথে মিলিত হও এবং
আল্লাহ তোমাদের জন্য যা লিখে দিয়েছেন, তা অনুসন্ধান কর।” (বাকারা : ১৮৭)আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে,
তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রোযা রেখে স্ত্রী’কে চুম্বন করতেন; স্ত্রী’র সাথে মুবাশারা (আলি’ঙ্গন) করতেন।