ভারতের মহারাষ্ট্রের একটি হাসপাতালে আগুনে পুড়ে কমপক্ষে ১০ শিশু নিহত হয়েছে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ২টার দিকে ভান্ডারা জেলার জেনারেল হাসপাতালের নবজাতক কেয়ার ইউনিটে আগুন লাগে।
ধোঁয়ায় ছেয়ে যায় আশপাশ। ঘটনাস্থলে দমকলর্মীরা পৌঁছানোর আগেই ১০ শিশুর মৃত্যু হয়। তবে সাত শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে।
হাসপাতালের সিভিল সার্জন ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেকে জানান, হাসপাতালে ধোঁয়ার কুণ্ডলী দেখতে পেয়ে আমাকে খবর দেন নার্স।
খবর পাওয়ামাত্রই ঘটনাস্থলে ছুটে আসি। এই হাসপাতালটি নবজাতকদের জন্য খুবই ভালো। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ১০ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বাকি ৭ শিশু নিরাপদে আছে।
দিন যত যাচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি ততই এগিয়ে চলেছে এবং মানুষের দৈনন্দিন জীবনে তথ্য প্রযুক্তির ছোঁয়া লেগেছে ব্যাপকভাবে তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে
বিভিন্ন দিক গুলো যেমন উন্নত হচ্ছে ঠিক তেমনি মানুষের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এসেছে ব্যাপকভাবে এবং কোন রকম কষ্ট এবং
পরিশ্রম ছাড়াই মানুষ এখন তার কার্য সম্পাদন করতে পারছে অনায়াসে যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে ব্যাপক বিপ্লব এসেছে এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে
বর্তমান সময়ে অতি দ্রুত এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় মানুষ চলে যেতে পারছে কোনরকম ভোগান্তি ছাড়াই যেটি আগে সম্ভব হচ্ছিল না
আগে অসীমদা গান্ধী পোহানোর পর মানুষ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে পারত বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির ট্রেন বানানোর দাবি করেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
যে ট্রেনটি ঘণ্টায় পাড়ি দেবে ১ হাজার কিলোমিটার পথ। যাত্রীবাহী বিমানের চেয়েও দ্রুতগতি সম্পন্ন ট্রেন বানিয়েছে দেশটির দি কোরিয়া রেলরোড রিসার্চ ইনস্টিটিউট। খবর জিনিউজের।
এদিকে, দেশটির প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ট্রেনটি চলবে সুপারসনিক স্পিডে। এক ঘণ্টায় পাড়ি দেবে হাজার কিলোমিটার পথ।
অর্থাৎ যাত্রীবাহী বিমানের থেকেও দ্রুত ছুটতে পারবে এই বিশেষ ট্রেন।হাইপার টিউব ট্রেনটি দক্ষিণ কোরিয়ায় হাইপারলুপ ট্রেন এর নতুন সংস্করণ।
আর এই হাইপারলুপ প্রজেক্টের কাজ ২০১৭ সাল থেকে করে আসছে দেশটি।প্রথমবারের মতো এই ট্রেনের সফল পরীক্ষা হয়েছিল গত বছরের সেপ্টেম্বরের মে মাসে।
সেসময় যদিও ঘণ্টায় ৭১৪ কিলোমিটার বেগে ছুটেছিল ট্রেনটি। তবে প্রস্তুতকারক সংস্থা দাবি করছে যে, ত্রুটিমুক্ত করায় এর গতি আগের চেয়ে বেশি হবে।
আগামী ২০২২ থেকে ২০২৪ এর মধ্যে এই ট্রেন যাত্রী সেবার জন্য উন্মুক্ত করা হবে বলেও জানিয়েছে দি কোরিয়া রেলরোড রিসার্চ ইনস্টিটিউট।
প্রযুক্তি মানুষকে দিনদিন নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিচ্ছে এবং নতুন নতুন অনেক বৈচিত্র নিয়ে আসছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে।
বর্তমান সময়ে আকাশপথে যাত্রীবাহী বিমান গুলো লোকজনকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়ার জন্য দ্রুতগামী মাধ্যম হিসেবে স্বীকৃত এবং
অনায়াসে মানুষ নির্জনমেলায় এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করতে পারে স্বল্পসময়ে তবে এবার প্রযুক্তির কল্যাণে সেই যাত্রীবাহী বিমান কে পিছনে ফেলে দিল ট্রেন
অর্থাৎ শুধু আকাশ পথে নয় এবার স্থলপথে নির্বিঘ্নে চলাচল করা সম্ভব হবে