যে বয়সে মানুষ কাজ বাদ দিয়ে অবসর জীবন-যাপন করে, সে বয়সেও রীতিমত কোটি কোটি টাকা আয় করছেন
ভারতের গুজরাটের বাসিন্দা ৬২ বছরের বৃদ্ধা নাভালবেন দলসাংভাই চৌধুরি।বয়স অনেক হলেও পরিশ্রমে ঘাটতি নেই তার।
বনস্কান্ত জেলার নাগানা গ্রামের এই বাসিন্দার বাড়িতে ৮০টা মহিষ আর ৪৫টা গরু আছে। নিজে তাদের দুধ দোহন করে বিক্রি করেন।
২০২০ সালে মোট ১.১০ কোটি রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সোয়া কোটি টাকার সমান) দুধ বিক্রি করেছেন তিনি!
ডেইরি ফার্ম খোলার পর প্রথমদিকে নিজের গ্রাম এবং আশেপাশের গ্রামে দুধ সরবরাহ করতেন নাভালবেন। অল্পদিনের মধ্যেই ব্যবসা বাড়তে থাকে।
আজ তার গোয়ালে শতাধিক গরু-মহিষ। ব্যবসা সামলাতে এখন ১৫ জন কর্মচারী রেখেছেন এই বৃদ্ধা। তা সত্ত্বেও এখনও রোজ সকালে বালতি নিয়ে নিজ হাতে দুধ দোহনে বসেন।
এরইমধ্যে বনস্কান্ত জেলায় তিনবার পশুপালক পুরস্কার এবং দু’বার লক্ষ্মী পুরস্কার পেয়েছেন নাভালবেন।
তৈরি হল বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির ট্রেন, ছুটবে যাত্রীবাহী বিমানের চেয়েও দ্রুত ট্রেন
দিন যত যাচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি ততই এগিয়ে চলেছে এবং মানুষের দৈনন্দিন জীবনে তথ্য প্রযুক্তির ছোঁয়া লেগেছে ব্যাপকভাবে তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে
বিভিন্ন দিক গুলো যেমন উন্নত হচ্ছে ঠিক তেমনি মানুষের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এসেছে ব্যাপকভাবে এবং কোন রকম কষ্ট এবং
পরিশ্রম ছাড়াই মানুষ এখন তার কার্য সম্পাদন করতে পারছে অনায়াসে যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে ব্যাপক বিপ্লব এসেছে এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে
বর্তমান সময়ে অতি দ্রুত এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় মানুষ চলে যেতে পারছে কোনরকম ভোগান্তি ছাড়াই যেটি আগে সম্ভব হচ্ছিল না
আগে অসীমদা গান্ধী পোহানোর পর মানুষ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে পারত বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির ট্রেন বানানোর দাবি করেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
যে ট্রেনটি ঘণ্টায় পাড়ি দেবে ১ হাজার কিলোমিটার পথ। যাত্রীবাহী বিমানের চেয়েও দ্রুতগতি সম্পন্ন ট্রেন বানিয়েছে দেশটির দি কোরিয়া রেলরোড রিসার্চ ইনস্টিটিউট। খবর জিনিউজের।
এদিকে, দেশটির প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ট্রেনটি চলবে সুপারসনিক স্পিডে। এক ঘণ্টায় পাড়ি দেবে হাজার কিলোমিটার পথ।
অর্থাৎ যাত্রীবাহী বিমানের থেকেও দ্রুত ছুটতে পারবে এই বিশেষ ট্রেন।হাইপার টিউব ট্রেনটি দক্ষিণ কোরিয়ায় হাইপারলুপ ট্রেন এর নতুন সংস্করণ।
আর এই হাইপারলুপ প্রজেক্টের কাজ ২০১৭ সাল থেকে করে আসছে দেশটি।প্রথমবারের মতো এই ট্রেনের সফল পরীক্ষা হয়েছিল গত বছরের সেপ্টেম্বরের মে মাসে।
সেসময় যদিও ঘণ্টায় ৭১৪ কিলোমিটার বেগে ছুটেছিল ট্রেনটি। তবে প্রস্তুতকারক সংস্থা দাবি করছে যে, ত্রুটিমুক্ত করায় এর গতি আগের চেয়ে বেশি হবে।
আগামী ২০২২ থেকে ২০২৪ এর মধ্যে এই ট্রেন যাত্রী সেবার জন্য উন্মুক্ত করা হবে বলেও জানিয়েছে দি কোরিয়া রেলরোড রিসার্চ ইনস্টিটিউট।
প্রযুক্তি মানুষকে দিনদিন নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিচ্ছে এবং নতুন নতুন অনেক বৈচিত্র নিয়ে আসছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে।