পোষ্য ছাগলকে মারধর করেছিল এক যুবক। সেই ঘটনার দরুণ ক্ষতিপূরণ চাইতেই প্রৌঢ়াকে ‘চরম শাস্তি’ দিল ওই যুবক ও তাঁর দুই সঙ্গী।
নৃশংস শারীরিক অত্যাচারের পর গোপনাঙ্গে স্টিলের গ্লাস ঢুকিয়ে দেয় তারা। ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) ছাতরার এই ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার রাত দশটা নাগাদ শৌচকর্ম সারতে বাড়ির বাইরে বেরিয়েছিলেন ওই প্রৌঢ়া। সেই সময় তাকে তুলে নিয়ে যায় এক ব্যক্তি।
এরপর ওই ব্যক্তি ও তার দুই সঙ্গী মিলে তাঁর উপর শারীরিক নির্যাতন চালায়। গণধর্ষণের (Gangrape) পর গোপনাঙ্গে স্টিলের গ্লাস ঢুকিয়ে দেয় তারা।
সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যান পরিবারের সদস্যরা। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে বিহারের গয়ার হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেখানে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন ওই প্রৌঢ়া।
[আরও পড়ুন : বিয়ের পরও ‘পরকীয়া’! সদ্যবিবাহিত মেয়েকে গুলি করে খুনের পর আত্মসমর্পণ বাবার]
এই ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পলাতক এক অভিযুক্তের খোঁজ চলছে। এরই মাঝে শনিবার বিহারের হাসপাতালেই নির্যাতিতার বয়ান রেকর্ড করে পুলিশ।
হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে ওই প্রৌঢ়া জানিয়েছেন, তাঁর পোষ্য ছাগলকে মারধর করেছিল এক অভিযুক্ত। এই ঘটনায় ক্ষতিপূরণ চেয়েছিলেন তিনি।
তারই বদলা নিতে এই নৃশংস ঘটনা ঘটিয়েছে ও অভিযুক্ত ও তার দুই সঙ্গী।উল্লেখ্য, গণধর্ষণের পর এমন নৃশংসতা দেখে চমকে উঠেছে দেশবাসী।
দিল্লির নির্ভয়া মামলার ক্ষত এখনও তরতাজা, এর মধ্যেই হাথরাস-বদায়ুনের গণধর্ষণ কাণ্ড দেখে শিউরে উঠতে হয়েছে। এর মধ্যেই ঝাড়খণ্ডে ফের এক নৃশংসতার সাক্ষী রইল গোটা দেশ।
সন্তান নিতে চাই, কতবার মেলামেশা জরুরি: ডা. কাজী ফয়েজা
বিয়ের পর সংসারে সন্তান-সন্তুতি আসবে, এটাই তো নিয়ম। সেটি পরিকল্পিতভাবে আসুক সেটিই সবাই চায়। কিন্তু অনেক দাম্পত্য জীবনে সব কিছু পরিকল্পিতভাবে হয়ে উঠে না।
কেউ কেউ সন্তান না চাইলেও নিজের অজান্তে গ*ধারণ হয়ে যায়। আবার অনেকে সন্তান চেয়েও বছরের পর বছর কাটিয়ে দেন কিন্তু সোনামুনির মুখ দেখেন না।
সন্তান হওয়ার জন্য বয়স, খাদ্যাভাস, লা’ইফস্টাইল অনেক কিছুই নির্ভর করে।অনেকে বেশি বয়সে বিয়ে করেন।
তাঁরা প্রত্যাশামাফিক সন্তানের বাবা-মা হতে পারেন না। আমা’র কাছে কিছু রোগী আসেন, যাদের বিয়ে হয়েছে মাত্র এক মাস।
তাদেরকে শ্বশুর শ্বাশুড়ী নিয়ে আসেন।তাদের অ’ভিযোগ, পুত্রবধু সন্তানের মা হতে পারছেন না।আমি তখন বলি, বিয়ে হয়েছে মাত্র একমাস।
এখনই সন্তানের জন্য এত অস্থির হচ্ছেন কেন? তখন তারা আমাকে উত্তর দেয়, প্রেগ*ন্সির জন্য একমাসও লাগে না।
একদিনই যথেষ্ট। আসলে এই ধারণা ভুল।আম’রা যেটা পরামর্শ দিই সেটি হচ্ছে, আপনারা স্বামী- স্ত্রী পুরো একবছর একসঙ্গে থাকবেন।