চাঁদপুরে ক’রোনা উ’পসর্গ নি’য়ে মৃ’ত স্ত্রী’কে দা’ফ’নে’র দেড় ঘণ্টা পর স্বা’মীও মা’রা গেছেন। সোমবার শহরের চিত্রলেখা এলাকায়এ ঘ’টনা ঘটে মৃ’ত’রা হলেন- ওই
এলাকার রাবেয়া বেগম ও তার স্বামী অব’সপ্রাপ্ত স’রকারি ক’র্মকর্তা মজিবুর রহমান পা’টোয়ারী।তাদের ছেলে আনোয়ার হাবিব কাজল বলেন, আমা’র মা সোমবার স’ন্ধ্যায় চাঁদপুর
আমা’র বা’বাও মা’রা যান।জানা গেছে, মজিবুর রহমানের ছেলে ও নাতি ছয়দিন আগে ক’রোনায় আ’ক্রান্ত হন। সেই থেকে তারা বাসায় নিয়েই চি’কিৎসা নিচ্ছেন।
বে’গমকে স্বা’স্থ্য ম’ন্ত্র’ণালয়ের নি’র্দেশনা অ’নুযায়ী দা’ফ’ন করা হয়েছে। তার স্বা’মী’কেও এ’ক’ইভাবে দা’ফ’নে’র প্র’স্তুতি চলছে।চলন্ত বাসে নারী হকারকে ধ”ণ, চালক গ্রে’ফতার
গত শনিবার দিনভর কালিয়াকৈরের চন্দ্রা এলাকায় বিভিন্ন পরিবহনে চকলেট বিক্রি করে আসলছিলেন তিনি। রাত ৯টার দিকে চকলেট বিক্রির সময়
তাকওয়া পরিবহনের চালক সাদ্দাম হোসেন ও শরীফ হোসেন বাসে করে তাকে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের চান্দনা চৌরাস্তায় নিয়ে যায়। সেখান থেকে
খালি বাস নিয়ে ফেরার পথে ওই নারীকে কু-প্রস্তাব দেয় তারা। এ সময় ওই নারীকে গাড়ি থেকে না নামিয়ে জে’লার বিভিন্ন রুটে নিয়ে ঘুরতে থাকে তারা।
একপর্যায়ে গাড়িটি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে ভান্নারা রোড দিয়ে জামালপুর থেকে গাজীপুরের ভাওয়াল মির্জাপুর যাওয়ার পথে বাসের মধ্যে কয়েকবার ধ”ণ করা হয়।
পরে বাসটি নিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মেম্বারবাড়ি এলাকায় গেলে নারীর চি’ৎকার শুনে টহলরত পুলিশ সেটিকে থামানোর সংকেত দেন।
এ সময় বাসের সহকারী শরীফ হোসেন দৌড়ে পা’লিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে চালক সাদ্দাম হোসেনকে আ’টক করে এবং তাকওয়া পরিবহনের বাসটি জ’ব্দ করে পুলিশ।
গতকাল সকালে ওই নারী বা’দী হয়ে দুইজনকে আ’সামি করে জয়দেবপুর থানায় মা’মলা করেন। মা’মলায় পুলিশ সাদ্দাম হোসেনকে গ্রে’প্তার দেখিয়ে জে’ল হাজতে পাঠায়।
জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদুল ইসলাম জানান, তাকওয়া পরিবহনের ওই বাসের গতিবিধি স’ন্দেহ হলে টহল পুলিশ বাসটি আ’টক করে।
তাদের দু’জনের বাসা গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ইটাহাটা এলাকায়। ধ”ণের শি’কার ওই নারীর গ্রামের বাড়ি জামালপুর জে’লায় এবং বর্তমানে ঢাকার আশুলিয়ায় বসবাস করে।