দীর্ঘদিন ধরে স্ত্রী’কে দেহ ব্য’বসায় নামানোর চেষ্টা করছিল স্বামী। কিন্তু শেষমেষ রাজি না হওয়ায় স্ত্রী’র গো’পনা’ঙ্গে অ্যা’সিড ঢেলে দিয়েছেন তিনি। আর এই কাজে উ’সকানি দিয়ে সহযোগিতা করেছেন তার ননদ।
৪ টি উপায়ে নারীকে উ’ত্তেজিত করা যায়
বি’ষয়টি অনেকের কাছেই অপ্রয়োজনীয় মনে হতে পারে। মনে হতে পারে যে এই ধরনের প্রশ্নের আসলে কোনো আবশ্যকতা নেই।
সত্যি কথা বলতে আমরা অনেকেই জানি না যে দাম্পত্য জীবনে ভাঙ্গন তৈরি করতে অনেকটাই দায়ী এই শা’রীরিক মি’লনে (physical relation) অতৃ’প্ততা।
এমন অনেক শা’রীরিক মি’লনে (physical relation) দেখা যায় না’রীদের (FEMALE) উ’ত্তেজনার মাত্রা অনেক কম বা শিথিল অর্থাৎ অনেক দেরিতে তারা উ’ত্তেজিত হয়ে থাকেন।
এর কারণ অন্বেষণ করে দেখা যায় যে পুরু’ষদের(male) কিছু অপারগতা এর জন্য দায়ী। যদিও সাধারণভাবে দেখা যায়
যে যৌ*aন মি’লনে না’রীদের (FEMALE) উ’ত্তেজনাটা পুরু’ষের (male)মত ততটা তাড়াতাড়ি আসে না।তাদেরকে নানা কৌশলের মাধ্যমে উ’ত্তেজিত করে নিতে হয়।
তাই যে পুরু’ষ (male) যতো বেশি ঐ সকল বি’ষয়ে পারদর্শী তারা তত দ্রু’ত না’রীদের যৌ*aন মি’লনের জন্য উ’ত্তেজিত করে তুলতে পারেন।
এটাকে একটা আর্টও বলা যেতে পারে। আসুন এই বি’ষয়ে কিছু কৌশল সম্প’র্কে জেনে নিই।সিঙার: বেশির ভাগ না’রী (FEMALE) মি’লনপুর্ব সিঙারে সরাসরি যৌ*aন মি’লনের ছেয়ে বেশি তৃ’প্তি পেয়ে থাকে।
তাই ফোর-প্লেতে অধিক সময় নিন।কল্পনা/ফ্যান্টাসী: শাররীক মি’লনকালে অথবা অন্য সময় যৌ*aনতা নিয়ে কল্পনা করা মোটেও ভু’ল নয়।
স’ঙ্গীর উ’ত্তেজক কর্মকান্ডের সাথে আপনার কল্পনা মিশিয়ে এক সু’খকর আবেশে জড়াতে পারেন। কল্পনার রাজ্যে সব পুরু’ষ (male)রাজা আর তার স’ঙ্গী রাণীর আসনে থাকে।
সরাসরি মি’লনে দেরী করা: না’রী(FEMALE) ,বিশেষ করে তরুণীরা সাধারনত বেশি বেশি চুমু, ছোয়া সহ অন্যান্য আনুষাঙ্গিক যৌ*aন উ’ত্তেজক বি’ষয় একটু ব’য়স্কদের চেয়ে বেশি কামনা করে।
ব’য়সবেধে চ’রম উ’ত্তেজনায় পৌছতে কম/বেশি সময় নিয়ে থাকে। আপনার স’ঙ্গীর আকাঙ্খার উপর ভিত্তি করে পেনিট্রেশানের আগে আরো কিছু সু’খ আদান প্রদান করুন।
ভাইব্রেটর: আমাদের দেশে এখনো সে*ক্স টয় বিক্রি ও ব্যবহার নি’ষিদ্ধ। তাই না’রীকে(FEMALE) উ’ত্তেজিত করার জন্য
ভাইব্রেটর এর বিকল্প আপনার মধ্যমা আঙুলী দিয়ে তার যো’নীর ভিতর জি-স্পট এ কম্পন সৃষ্টি করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন কোন অভ্যাস যেন স্থায়ী না হয়ে যায়?
খালি পেটে রসুন-মধু (HONEY) খেলে যা হয় শুধু খাদ্য বা মসলা হিসেবে নয় অনেক আগ থেকেই ও’ষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে রসুন।
বিভিন্ন অসু’খ থেকে নিরাময়ের জন্য রসুন প্রচুর ব্যবহৃত হয়ে আসছে।রসুনের ভূমিকা:- প্রাচীন গ্রিকরা তাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই রসুনের ব্যবহার করত।
এ ছাড়া অলিম্পিক গেমের ক্রীড়াবিদরা প্রতিযোগিতায় ভালো করার জন্য রসুন খেতেন।প্রাচীন চীন ও জাপানে রসুনকে উচ্চ র’ক্তচা’প কমানোর ঘরোয়া উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
ভারতে হৃদরো’গ ও গাঁটে ব্য’থা প্রতিরোধে দীর্ঘকাল ধরেই রসুন ব্যবহার হয়ে আসছে।