জনপ্রিয় লেখাগুলো সমুদ্র সৈকতে গিয়ে বিকিনি পরে গোসল করতে দেখা যায়, পরবর্তীতে তাদের ওই পিকচারগুলো সোশ্যাল মিডিয়া আপলোড করা হলে তা মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়,
দিশা পাটানির এমন একটি বিকিনি পরা গোসলের ছবি ভাইরাল হয়েছে।আরোও পড়ুন..’সবার কাছে তৃতীয় সন্তানের জন্য দোয়া চেয়েছেন সাকিব’
ইংরেজি নতুন বছরের শুরুর দিনেই চমকে দিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশিরের বেবি বাম্পে চুমু দিয়ে ছবি পোস্ট করে জানান দিয়েছিলেন আবারও তিনি বাবা হতে যাচ্ছেন।
এবার গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সেই অনাগত সন্তানের জন্য দোয়া চেয়েছেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। রোববার সকালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশ ফেরেন সাকিব। বিমানবন্দরেই মুখোমুখি হন গণমাধ্যমের।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে হাটুগেড়ে বসে দাঁড়িয়ে থাকা শিশিরের বেবি বাম্পে চুমু দিচ্ছেন সাকিব; সঙ্গে জুড়ে দেন একটি ক্যাপশন।
ছবির ক্যাপশনও ছিল চমকে দেয়ার মতো। সাকিব লেখেন, ‘নতুন বছর, নতুন শুরু, নতুন সংযোজন। সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।’
আমি পিরামিডের ঐতিহ্য তুলে ধরতে চেয়েছি, অথচ আমাকে গ্রেপ্তার করা হলো : সালমা
বিশ্বে অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন রয়েছে যেগুলো দর্শনীয় স্থান হিসেবে মানুষ ভ্রমণ করতে যায় শুধু তাই নয় এসব দূর-দূরান্তে থাকা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন এর সামনে গিয়ে
নিজেরাও ক্যামেরাবন্দি হতে ভুলে যান না ভ্রমণপিপাসুরা তেমনি মিশরের পিরামিডের সামনে কিওপেটরা সাজে ছবি তুলতে গিয়ে খ্যাতনামা মডেল
সালমা গ্রেপ্তার হয়েছেন পুলিশের কাছে। এই ঘটনার পর তার ভক্তদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ছড়িয়ে পড়ে এবং রীতিমত অবাক বনে গেছে তার ভক্তরা
মিসরে পিরামিডের সামনে ক্লিওপেট্রার সাজে ছবি তোলায় খ্যাতনামা মডেল সালমা আল-শিমিকে গ্রেপ্তার করেছে মিসরীয় পুলিশ।
সেই সঙ্গে ফটোগ্রাফারকেও গ্রেপ্তার করা হয়। অবশ্য পরে তাঁরা জরিমানা দিয়ে ছাড়া পান। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো গুরুত্বসহকারে এ খবর প্রচার করছে।
নভেম্বরের শেষেই মিসরের পিরামিডের সামনে এই ছবিগুলো তুলেছিলেন ওই ফটোগ্রাফার।প্রাচীন মিসরীয়র বেশেই ক্যামেরার সামনে পোজ দেন সালমা।
সেই ছবি আপলোড করেন নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে। অল্প সময়েই দাবানলের মতো তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে।
মিশরীয় প্রশাসনেরও নজরে পড়ে। এর পরই ফ্যাশন ফটোগ্রাফারকে পিরামিডের সম্মানহানির জন্য গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিন কায়রো শহরের বাইরে এক পিরামিডের সামনে স্বল্প পোশাকে ফটোশুট করছিলেন সালমা-আল-শাইমি । আর এই ছবি প্রকাশ্যে আসে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে,
তার পরেই নেটিজেনদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। ঘটনা হাতের বাইরে চলে যাওয়ার আগেই ওই মডেল এবং ফটোগ্রাফারকে গ্রেপ্তার করে মিসরীয় পুলিশ।
তাকে গ্রেপ্তারের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ওই মডেলের ভক্তের সংখ্যা নেহাত কম নয়।