বাংলাদেশে করো’না সংক্র’মণের দ্বিতীয় প্রহর শুরু হয়ে গেছে- এমনটি মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। গত দুইদিনে করো’না সংক্র’ম’ণের যেমন ঊর্ধ্বগতি, তেমনি বেড়েছে মৃ”ত্যুর সংখ্যাও।
সামনের দিনগুলোতে মৃ”ত্যু এবং আক্রা’ন্তের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আ’শ’ঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ইতোমধ্যে সরকার ঘোষণা করেছে, স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানতে হবে, সেইসাথে মাস্ক ব্যবহারের জন্য মোবাইল কোর্টেরও ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
মন্ত্রিসভা’র বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন।মাস্ক ব্যবহার কিংবা স্বাস্থ্যবিধি মানাই করো’না মোকাবেলার একমাত্র সমাধান নয় বলে মনে করে বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা।
ব্রিটেনেও আংশিক লকডাউন করা হয়েছে। নতুন করে লকডাউনের চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে আরও কিছু দেশে।
এ রকম পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ কি করবে।সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছে যে, সরকার এখন পর্যন্ত লকডাউন বা সাধারণ ছুটির কোন পরিকল্পনা নাই। সরকার সেদিকে যেতেও চাচ্ছেনা।
সরকারের একজন দায়িত্ব শীল মন্ত্রী বলেছেন, কতগুলো বাস্তবতা আমাদের অনুকূলে রয়েছে।প্রথমত, বাংলাদেশের মৃ”ত্যুর হার অনেক কম।
যার ফলে করো’না ফ্লু বা ঠা’ন্ডা জ্ব’র বা ডে’ঙ্গুর মতোই একটি রোগ। এ রো’গের জন্য যে চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে,
অনেকে ঘরে থেকেও সুস্থ হয়ে উঠছে। কাজেই সরকার লকডাউনের মতো সিদ্ধান্ত নিয়ে অর্থনৈতিক কর্মপ্রবাহকে বন্ধ করে দেয়ার বিষয়টি ভাবছে না।
দ্বিতীয়ত, বিশেষজ্ঞরা মনে করছে, বিশ্বের যে অ’ভিজ্ঞতা থেকে একটি বিষয় স্প’ষ্ট হয়েছে যে লকডাউন কোন সমাধান নয়।
বরং মাস্ক পরিধান করা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাই হল একমাত্র সমাধান। আর এ বিবেচনা থেকে সরকার সামনের দিনগুলোতে লকডাউন এর বদলে
স্বাস্থ্য বিধি মানার উপরেই গুরুত্ব দিতে চাচ্ছে। তবে শেষ পর্যন্ত যদি বাংলাদেশে করো’না পরিস্থিতি অনেক বেড়ে যায় এবং মৃ”ত্যু সংখ্যা বাড়ে সেক্ষেত্রে কি করবে?
করোনা কালে নতুন কায়দায় চলছে দেহ ব্যবসা
ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বড় নগরীগু’লোতে যুগ যুগ ধ’রে চলে আসছে দে’হ ব্যবসা। বর্তমানে এর পরিমান কয়েকগু’ন বেড়েছে।
শুধু আবাসিক হোটেল নয় বাসা-বাড়ীতেও দেদারসে চলছে এই ব্যবসা।১৫ বছর থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সের না’রীরা এব্যবসার সাথে জ’ড়িত।
প্রবাসীর স্ত্রী, গার্মেন্টস কর্মী, বিউটিশিয়ান ও উ’ঠতি বয়সের কিছু তরু’নীরা এব্যবসার সাথে জ’ড়িত। তবে এই পেশায় নানান কারণে না’রীরা জ’ড়িত হচ্ছে বলে সামাজিক প্রতিষ্ঠানগু’লো দা’বি করেন।
তারা মনে করেন, প্রেমে ব্য’র্থতা, স্বামীর অ’ত্যা’চার, ইয়াবা সে’বন, বিবাহ বি’চ্ছেদ, বিলাসিতা, অতিরিক্ত যৌ’’ন লা’লসা ও দারিদ্রতার কারণে দে’হ ব্যবসায় নামেন এসব না’রীরা।
জানা যায়, চেহেরার সৌন্দর্য্যতার ভিন্নতায় এদের বিভিন্ন মূল্য দেয়া হয়। ১৫০০ থেকে শুরু করে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত এদের মূল্য নির্ধারন হয়।