এসএসসি-এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে চলতি মাসেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সীমিত পরিসরে খোলার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে ইতোমধ্যে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
সে পরিকল্পনা মোতাবেক ক্লাস শুরুর কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক।
আজ রোববার (১ নভেম্বর) দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে তিনি বলেছেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী ইতোমধ্যে বি’ষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন।
আমরা চিন্তা করছি চলতি মাসেই সীমিত পরিসরে ক্লাস শুরু করার। তবে সবকিছু নির্ভর করছে স্বা’স্থ্য পরিস্থিতির (হেলথ ইস্যু) উপর।’
বিশেষ করে যারা পরীক্ষার্থী তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করার একটা চেষ্টা আমরা করছি।’ তাও নির্ভর করবে স্বা’স্থ্য পরিস্থিতির ও’পর’ উল্লেখ করে তিনি বলেন,
‘স্বা’স্থ্যবিধি মেনেই সবকিছু করা হবে। তারা যাতে নিরাপদ থাকে সেজন্য এ বি’ষয়গুলো মানতেই হবে।’এর আগে গত সপ্তাহে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী
ডা. দিপু মনি বলেন, ‘আগামী বছরের এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সীমিত পরিসরে খোলা যায় কিনা সেই চেষ্টা করা হচ্ছে।
সীমিত পরিসরে হলেও তাদের ক্লাসে নিয়ে আসা গেলে কিছুটা হলেও তাদের সুবিধা হবে।তবে সবকিছু স্বা’স্থ্যবিধি মেনেই করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগামী ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এ সময়ের মধ্যে বিভিন্ন বি’ষয় বিবেচনা করা হবে।
চেষ্টা করছি খুব সীমিত আকারে হরেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যায় কিনা।’ তবে সবকিছু নির্ভর করছে ক’রোনা পরিস্থিতির উপর বলেও জানান তিনি।
ক’রোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর পর গত ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়। সর্বশেষ আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
ক’রোনার কারণে এরইমধ্যে চলতি বছরের প্রাথমিকের সমাপনী, জেএসসি-জেডিসি, এইচএসসি পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষাও বাতিল করে দেয়া হয়েছে।
করোনা কালে নতুন কায়দায় চলছে দেহ ব্যবসা
ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বড় নগরীগু’লোতে যুগ যুগ ধ’রে চলে আসছে দে’হ ব্যবসা। বর্তমানে এর পরিমান কয়েকগু’ন বেড়েছে।
শুধু আবাসিক হোটেল নয় বাসা-বাড়ীতেও দেদারসে চলছে এই ব্যবসা।১৫ বছর থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সের না’রীরা এব্যবসার সাথে জ’ড়িত।
প্রবাসীর স্ত্রী, গার্মেন্টস কর্মী, বিউটিশিয়ান ও উ’ঠতি বয়সের কিছু তরু’নীরা এব্যবসার সাথে জ’ড়িত। তবে এই পেশায় নানান কারণে না’রীরা জ’ড়িত হচ্ছে বলে সামাজিক প্রতিষ্ঠানগু’লো দা’বি করেন।
তারা মনে করেন, প্রেমে ব্য’র্থতা, স্বামীর অ’ত্যা’চার, ইয়াবা সে’বন, বিবাহ বি’চ্ছেদ, বিলাসিতা, অতিরিক্ত যৌ’’ন লা’লসা ও দারিদ্রতার কারণে দে’হ ব্যবসায় নামেন এসব না’রীরা।
জানা যায়, চেহেরার সৌন্দর্য্যতার ভিন্নতায় এদের বিভিন্ন মূল্য দেয়া হয়। ১৫০০ থেকে শুরু করে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত এদের মূল্য নির্ধারন হয়।