১০৩ দেশের কোরআন প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় বাংলাদেশের শিহাব মক্কা মুকাররমার গভর্নর খালিদ আল-ফায়সাল থেকে সনদ ও পুরস্কার নিচ্ছে শিহাব।
ছবি: সংগৃহীতশনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ‘কিং আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন, তেলাওয়াত ও তাফসির প্রতিযোগিতা- ৪১তম আসর’ শীর্ষক এই প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
প্রতিযোগীদের পাশাপাশি এতে বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী ও সম্মানী ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানায় সৌদি আরব।সৌদি সরকারের আমন্ত্রিত বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ থেকে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ এই প্রতিযোগিতায় উপস্থিত ছিলেন।
মক্কা মুকাররমার গভর্নর আমির খালিদ আল-ফায়সাল পুরস্কার বিতরণ করেন। তিনি বিজয়ীদের হাতে কৃতিসনদ ও বিপুল পরিমাণ অর্থ-পুরস্কার তুলে দেন।
এছাড়াও এতে সৌদির ধর্ম, দাওয়াহ ও দিক-নির্দেশনা বিষয়ক মন্ত্রী ড. আব্দুল লতিফ বিন আব্দুল আজিজ আল শেখ উপস্থিত ছিলেন।
সনদের পাশাপাশি পুরস্কার হিসেবে শিহাবকে ৫০ হাজার সৌদি রিয়ালের (প্রায় ১১ লাখ টাকা সমপরিমাণ) প্রতীকী চেক দেওয়া হয়।
অন্যদিকে শিহাব গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর ক্রোয়েশিয়ায় ৪৩টি দেশের হাফেজদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ২৫তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অধিকার করে।
স্বামী থাকেন পাশের রুমে আর স্ত্রী রাত্রিযাপন করেন বন্ধুর সঙ্গে
রাত বাড়ছে। কিন্তু পুরুষ মানুষটির যাওয়ার নাম নেই। মনির বেশ বিরক্ত লাগছে। ছোট্ট একটি বাসা। মাত্র দুটি রুম।
এরমধ্যেই স্বামী আজাদের ওই বন্ধু প্রায় দু’ঘন্টা হলো বসে আছে। মনির স্বামী আজাদ নিজেই তাকে বারবার বেড রুমে ডেকে নিয়ে আসছে।
অন্যান্য দিনের মতোই আজাদ নেশাগ্রস্ত। মনিকে চোখা রাঙানি দিচ্ছেন বারবার। বলছেন, আমার এই বন্ধুটি বেশ ভালো। তুমি ওর সঙ্গে গল্প করো। আমি কাজটা শেষ করে আসছি।
মনি বাধা দেন। এতো রাতে কিসের কাজ। তবুও বাইরে থেকে দরজাটা বন্ধ করে চলে যান আজাদ। ফিরেন ঘন্টা খানেক পরে।
এটা অবশ্য নতুন না। এর আগেও কয়েকবার এরকম ঘটনা ঘটিয়েছেন আজাদ। মনি পা জড়িয়ে ধরে কেঁদেছেন।
এভাবে নিজের বউকে অন্যের কাছে তোলে না দিতে অনুনয় করেছেন। কোনো কথা শুনেননি আজাদ। উল্টো চোখ রক্তবর্ণ করে শাসিয়েছেন।
বলেছেন, এছাড়া ভাত জুটবে না। সে যা বলে তাই করতে হবে। এ নিয়ে বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে গায়ে হাত তোলেছেন পর্যন্ত।
আজাদের বন্ধু পাশের রুমে। লোকটা সবই বুঝতে পারে। তবু তারও মনুষ্যত্ববোধ জাগে না। বারবার ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান। আবার আসেন।
মনিকে তিনি বলেছেন, যে কোনোভাবেই হোক আমি আপনাকে চাই। কখনও কখনও পাশের রুমে রাত কাটান তিনি। আজাদের সংসার চলে তার টাকায়।