সরকারি চাকুরির বয়স ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগে সাধারণ ছাত্র পরিষদ মানবন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচি পালন করে।
এ সময় এক নারী আন্দোলনকারীর স্পর্শকাতর স্থান ধরে পুলিশের টেনে-হিঁচড়ে গ্রেফতারের দৃশ্যে সমালোচনার ঝড় উঠেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
ফলে আবারো আন্দোলনকারীদের প্রতি পুলিশের অপেশাদারিত্ব ও অসভ্যতামির বিষয়টি সামনে চলে এসেছে। নেকেরই প্রশ্ন,
আন্দোলনকারীকে পুলিশ গ্রেফতার করতেই পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু একজন পুরুষ পুলিশ সদস্য একজন নারী আন্দোলনকারীর স্পর্শকাতর স্থানে ধরে জনসম্পুখে টেনে-হিঁচড়ে আটক করতে পারেন না।
জাতীয় জাদুঘরের সামনে বন্ধুদের সাথে হিজাব পরা অবস্থায় গ্রুপ ছবি তোলেন সেই নারী। তবে বাংলামোটরে মিছিলের মধ্য থেকে
পুলিশ তার বুকে হাত দিয়ে হিজাব ও বোরকা টেনে জোর করে গ্রেফতারের চেষ্টা করছে। নারীটি প্রাণপণ চেষ্টা করছে পুলিশের হাত থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে।
এ সময় তাকে পুলিশের হাত থেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন তার সহপাঠীরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারাও ব্যর্থ হন।
পুলিশের এমন বেহায়াপনায় ক্ষুদ্ধ আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীরা। তারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং ওই পুলিশ সদস্যের বিচার দাবি করেন।
মুসলমানদের সুশৃঙ্খল জীবন দেখে মুসলিম হই
যুক্তরাষ্ট্রের ছোট্ট শহর নিউ হ্যাম্পশায়ারে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আমার পরিবার ছিল খুবই দরিদ্র। মা আমাদের খাওয়ার সময় চার্চে পাঠিয়ে দিতেন।
কেননা চার্চ দরিদ্র মানুষকে খাবার দিত। এভাবে চার্চ আমার জীবনের অংশ হয়ে ওঠে। মা-বাবার অধীনে একটি শহরে বসবাস, দারিদ্র্য, একঘেয়ে কৈশোর জীবন আমার দৃষ্টি ছোট করে ফেলেছিল।
ফলে মাত্র ১৫ বছর বয়সে আমি গর্ভবতী হই এবং ১৯ বছর বয়সে দুই সন্তানের মা। মেয়েরা ছিল আমার জন্য আশীর্বাদ।
আমি মন্দ পথের পথিক ছিলাম। তাদের জন্য আমি সুপথে ফিরে এলাম এবং তাদের জন্য ভালো কিছু করার চেষ্টা করলাম।
আমি চাচ্ছিলাম, আমি যেভাবে বড় হয়েছি আমার মেয়ে তার চেয়ে ভালো জীবন লাভ করুক। ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার পর আমি কনজারভেটিভ রাজনীতির সঙ্গে পুরোপুরি জড়িয়ে পড়ি।
দীর্ঘ সময় আমি ফক্স নিউজ দেখে এবং রেডিওর আলোচনা শুনে কাটিয়েছি। কেউ আমার সামনে ইসলামের পক্ষে কথা বললে,
আমি তার সঙ্গে এমনভাবে ঝগড়ায় লিপ্ত হতাম যেন আমি তার চেয়ে অনেক বেশি জানি।এরপর সময় খুব দ্রুত চলে গেল।