বিজ্ঞানীরা প্রায় ৬৬ মিলিয়ন বছর আগের ডাইনোসরের জীবাশ্মের অবশেষের ভিতরে একটি বিরল রোগের প্রমাণ পেয়েছেন।
রোগটিকে এলসিএইচ (ল্যাঙ্গারহান্স সেল হিস্টিওসাইটোসিস) বলা হচ্ছে। এটি এখনো মানুষের জন্য বিপদজনক কারণ রোগটির কোনো প্রতিষেধক নেই।
সিএনএন অনুসারে, তেল আভিভ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা একটি হাদারোসরের দুটি লেজ বিভাগে এই রোগটি সনাক্ত করতে সক্ষম হন।
কানাডার আলবার্তায় ডাইনোসর প্রাদেশিক উদ্যান থেকে খনন করা হাড়গুলি পরীক্ষা করার সময় গবেষকরা নমুনায় অস্বাভাবিক গহ্বর খুঁজে পেয়েছিলেন।
গবেষকরা মনে করছেন, এই রোগটি যদি কোনোভাবে এখন ছড়িয়ে পড়ে তাহলে মানবজাতির অস্তিত্বই বিপন্ন হতে পারে।
স্বামী থাকেন পাশের রুমে আর স্ত্রী রাত্রিযাপন করেন বন্ধুর সঙ্গে
রাত বাড়ছে। কিন্তু পুরুষ মানুষটির যাওয়ার নাম নেই। মনির বেশ বিরক্ত লাগছে। ছোট্ট একটি বাসা। মাত্র দুটি রুম।
এরমধ্যেই স্বামী আজাদের ওই বন্ধু প্রায় দু’ঘন্টা হলো বসে আছে। মনির স্বামী আজাদ নিজেই তাকে বারবার বেড রুমে ডেকে নিয়ে আসছে।
অন্যান্য দিনের মতোই আজাদ নেশাগ্রস্ত। মনিকে চোখা রাঙানি দিচ্ছেন বারবার। বলছেন, আমার এই বন্ধুটি বেশ ভালো। তুমি ওর সঙ্গে গল্প করো। আমি কাজটা শেষ করে আসছি।
মনি বাধা দেন। এতো রাতে কিসের কাজ। তবুও বাইরে থেকে দরজাটা বন্ধ করে চলে যান আজাদ। ফিরেন ঘন্টা খানেক পরে।
এটা অবশ্য নতুন না। এর আগেও কয়েকবার এরকম ঘটনা ঘটিয়েছেন আজাদ। মনি পা জড়িয়ে ধরে কেঁদেছেন।
এভাবে নিজের বউকে অন্যের কাছে তোলে না দিতে অনুনয় করেছেন। কোনো কথা শুনেননি আজাদ। উল্টো চোখ রক্তবর্ণ করে শাসিয়েছেন।
বলেছেন, এছাড়া ভাত জুটবে না। সে যা বলে তাই করতে হবে। এ নিয়ে বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে গায়ে হাত তোলেছেন পর্যন্ত।
আজাদের বন্ধু পাশের রুমে। লোকটা সবই বুঝতে পারে। তবু তারও মনুষ্যত্ববোধ জাগে না। বারবার ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান। আবার আসেন।
মনিকে তিনি বলেছেন, যে কোনোভাবেই হোক আমি আপনাকে চাই। কখনও কখনও পাশের রুমে রাত কাটান তিনি। আজাদের সংসার চলে তার টাকায়।
মনি ভেবে পাচ্ছিলেন না কি করবেন। ডিভোর্সী নারীকে সমাজ ভালো চোখে দেখে না। এমনকি নিজের পরিবারও।
কেউ হয়তো বিশ্বাস করতে চাইবে না আজাদ তার সঙ্গে কী করছে। বাধ্য হয়েই আজাদের বন্ধুকে মেনে নেন মনি। অবশ্য তার আগে বন্ধুতা গড়ে তোলেন।
এবার নিজেই রাতবিরাতে আজাদের বন্ধুকে বাসায় ডেকে আনেন।স্বামী আজাদ থাকেন পাশের রুমে। আর তার স্ত্রীর মনির সঙ্গে রাত্রিযাপন করেন তার বন্ধু।
মাঝে-মধ্যে স্বামীর ওই বন্ধুর সঙ্গে বেড়াতে যান মনি। এভাবে কয়েক মাস। শারীরিক সম্পর্ক আর বন্ধুতা থেকে সম্পর্ক গড়ায় প্রেমে।