কক্সবাজারের টেকনাফে বড়শিতে ধ’রা একটি মাছ বিক্রি করেই লাখপতি হয়ে গেছেন মজিদ আহমেদ। তার বড়শীতে ধ’রা পড়েছে ২৮ কেজি ওজনের একটি কালো পোয়া।
মাছটি বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ৯১ হাজার টাকায়। রোববার শাহপরীরদ্বীপ পশ্চিমপাড়া সংল’গ্ন ব’ঙ্গো’পসাগরে মজিদ আহমেদের বড়শিতে মাছটি ধ’রা পড়ে। মাছটি লম্বা প্রায় সাড়ে তিন ফুট।
মজিদ আহম’দ জানান, রোববার সকালে নৌকা নিয়ে তিনিসহ তিনজন শাহপরীর দ্বীপ পশ্চিমপাড়া সংল’গ্ন ব’ঙ্গো’পসাগরের মাছ শি’কারে যান।
ওই সময় তারা বড়শি ফে’লে অ’পেক্ষায় থাকেন।একপর্যায়ে বড়শিতে ৭ কেজি ওজনের একটি পোয়া মাছ ধ’রা পড়ে। এর কিছুক্ষণ পর বড় পোয়া মাছটি ধ’রা পড়ে।
ফিশারি ঘাটে বিদেশে পোয়া মাছ র’প্ত ানি করে এমন কয়েকজন বড় ব্যবসায়ী আছেন। মূলত তারা এধরনের মাছ কিনে হংকং, সিংগাপুর সহ বিভিন্ন জায়গায় র’প্ত ানী করে থাকেন।
ভাস্কর্য ইস্যুতে যে মামলা হয়েছে, তার তথ্য-উপাত্ত দুর্বল : মাওলানা মামুনুল
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ইস্যুতে যে মামলা করা হয়েছে,
তার তথ্য-উপাত্ত দুর্বল। প্রাথমিক তদন্তেই তা খারিজ হয়ে যাবে বলে আশা করছি।’ গতকাল বৃহস্পতিবার দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি নিচে তুলে ধরা হল:
প্রশ্ন : আপনারা দাবি করছেন, ভাস্কর্য ও মূর্তি একই জিনিস…
মামুনুল হক : ইসলামের দৃষ্টিতে ভাস্কর্য ও মূর্তি একই জিনিস। মদিনা সনদের কোথাও ভাস্কর্য ও মূর্তিকে আলাদা বলা হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ নামের সংগঠনটি একটি সঠিক বিষয়কে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করছে এবং দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে।
সরকার যদি আলেম-উলামাদের বাধা উপেক্ষা করে দোলাইরপাড়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন করে, তাহলে তারা কিছুই বলবেন না, তবে মনে দুঃখ পাবেন।
প্রশ্ন : আপনার বক্তব্যের কারণেই দেশে যে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তা কি অস্বীকার করবেন?
মামুনুল হক : ভাস্কর্য ইস্যুতে সরকারের কাঁধে ভর করে একটি গোষ্ঠী দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। এখন যারা রাজনীতির মাঠ গরম করছে,
তারা আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য ভালো করছে না। কারণ আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনগুলোর পদপ্রত্যাশীরাই মূলত মাঠে রয়েছে।