প্রাথমিক বিদ্যা’য়য়ের গণ্ডি কোন রকমে পেরিয়েছেন। তিনি এমবি’বিএস ডাক্তার এবং হাসপাতালের মালিক। প্রতিদিনই নিয়মিত রো’গী দেখতেন এবং ব্যবস্থাপত্র দিতেন।
এভাবেই দীর্ঘদিন থেকে সাধারণ মানুষকে ধোকা দিয়ে প্র’তারণা করে আসছিল রফিকুল ইস’লাম নামে এক ব্যক্তি।
অবশেষে র্যা’বের জালে ধরা পড়ে ওই প্র’তারক ডাক্তার। পরে তাকে ৩ মাসের কা’রাদ’ণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
সেই সাথে ওই চিকিৎসকের মালিকানাধীন সেবা হাসপাতাল সিলগা’লা করে দেয়া হয়। বৃহস্পতিবার বিকেলে নগরীর ধাপ
রংপুর জে’লা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যা’জিস্ট্রেট আফরিন জাহান ও রংপুর সিভিল সার্জনের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে হাসপাতালের সকল
সেবা কার্যক্রম নিরীক্ষা কালে দেখা যায় হাসপাতালের লাইসেন্স দীর্ঘ ৩ বছর ধরে নবায়ন করা হয়নি।১০ (দশ) শয্যার অনুমোদন থাকলেও বর্তমানে ৩০ (ত্রিশ) টি শয্যায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
কোন নিয়মিত ডাক্তার তো নেই-ই অধিকন্তু রো’গীদের তাৎক্ষনিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য কোন ডিউটি ডাক্তারও নেই।
পাশাপাশি হাসপাতালের মালিক মো. রফিকুল ইসলামকে চিকিৎসা দেওয়ারত অবস্থায় হাতেনাতে আ’টক করা হয়। পরবর্তীতে তার ডাক্তারী সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য কাগজপত্র চাওয়া হলে তিনি তা দেখাতে পারেননি।
প্রকৃতপক্ষে তিনি কোন ডাক্তার নন। কিন্তু স’রকারী দলিল, ব্যাংকের চেক বই ও কোর্টের কাগজপত্রে তার নামের আগে ‘ডাক্তার’ ব্যবহার করেছেন।
র্যা’ব ১৩ এর অধিনায়ক রেজা আহমেদ ফেরদৌস জানান, সেবা হাসপাতালটিতে রো’গীদের হ’য়রানি, বেশি করে বিল আদায় করাসহ নানাভাবে হ’য়রানি করা হচ্ছিল।
এসব অ’ভিযোগের ভিত্তিতে সেখানে অ’ভিযান চা’লানো হয়।এদিকে জে’লা সিভিল সার্জন ডা. হিরন্ব কুমার রায় বলেন,
ভুুয়া ডাক্তারের কোন শিক্ষাগত যোগত্যাই নেই। তিনি নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে মানুষের সাথে প্র’তারণা করতেন।
পুরুষদের প্রথম চাহিদা কী থাকে ফাঁস করলেন যৌনকর্মী
যৌনকর্মী শব্দটির সাথে কমবেশি আমরা সবাই পরিচিত। এই পেশায় কেউই মখে আসে না। কাউকে জোড় করে এই পেশায় আনা হয়। আবার কেউ চরম দারিদ্রতার শিকার হয়ে এই পেশায় আসতে বাধ্য হন।
যাইহোক এই পেশার মানুষদের কাছেও আসে আবার সমাজের বিশেষ একটা শ্রেণীর পুরুষরা।যৌনকর্মীদের কাছে এসে প্রথমেই পুরুষদের কী চাহিদা থাকে তা হয়ত অনেকেই জানেন না।
সেকথাই এবার জানালেন এক যৌনকর্মী।যৌনপল্লি থেকে বেরিয়ে আসা এক নারী নিজের সেই সব দিনের অভিজ্ঞতার কথা জানালেন।
জানালেন কী ধরনের খদ্দেরের দেখা মিলেছিল।এক শনিবার রাতের ঘটনা। চামড়ার বুট পায়ে দাঁড়িয়েছিলেন ওই নারী যৌনকর্মী।
আচমকাই এক ব্যক্তি এসে তাঁর বুটটি চাটতে থাকেন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মহিলার হাতে টাকা ধরিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান ওই ব্যক্তি।