গোটা শহরকে সচেতনতা চাদরে মুড়িয়ে দিলেও নিজেদের ছুটি নেই। নিজের জীবনে ঝুঁ’কি নিয়ে লকডাউনের মাঝেও তাদের কাজ করতে দেখা গিয়েছিল।
লকডাউনে যখন সব বন্ধ তখন দেশ ও দশের স্বার্থে কাজ করেছিলেন পু’লিশেরা। শুধু লকডাউন নয় সাধারন সময়েও এইভাবেই কাজ করেন তারা। পুজো পার্বনের সময়েও থাকেনা ছুটি। কাজের বিরাম নেই তাদের।
এই পু’লিশরা দিনের পর দিন ক্লান্তিবিহীন ভাবে নিয়োজিত রয়েছেন দেশের স্বার্থে তাদের মধ্যেও অনেক সুপ্ত গুন রয়েছে,
প্রতিভা রয়েছে যা দ্বায়িত্বের চা’পে সেভাবে প্রকাশ্যে আসে’না সেভাবে। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় দৌলতে মাঝে মাঝে এই ধরনের প্রতিভার সাক্ষী থাকতে পারি।
দীপাংশু নামের একজনের ইউটিউব চ্যানেল থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে। তবে তারা আদৌও পু’লিশ অফিসার
কিনা সেই নিয়ে স’ন্দে’হ জেগেছে। কারন ভিডিওটির শেষে টিকটকের একাউন্টে ভাবিকা নামে এক অভিনেত্রীর আকাউন্ট দেখাচ্ছে।
তবে যাইহোক ভিডিওটি সামনে আসতেই মিশ্র প্রতিক্রিয়া মিলেছে। অনেকে বলছেন পু’লিশের ড্রেসে এরকম নাচ শোভা পায়নি তবে অনেকে এর বি’রোধিতা করে বলেছেন
যে সারা সময় কাজের পরে একটু অবসরের মধ্যে নিজের প্রতিভা যদি কেউ প্রকাশ্যে আনেন তাহলে ক্ষ’তি কি। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই তাদের হা’রিয়ে যাওয়া প্রতিভাগু’লি সামনে আসতে পারছে। দেখু’ন ভিডিও।
আব্বা আম্মা বলছিলেন, বউকে বেশি পড়াইলে উড়াল দিয়ে চলে যাবে: রাকিব –
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি গায়ে হলুদ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি হয়েছে বিবাহোত্তর সংবর্ধ’নাও। এরই মধ্যে অভিযোগ উঠেছে আগের স্বা’মীকে তালাক না দিয়েই নাসিরকে বিয়ে করেছেন স্ত্রী তামিমা তাম্মি।
আজ শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে রাইসা ইসলাম বাবুনি নামক এক ফেসবুক ব্যবহারকারীর একটি পোস্ট ভাইরাল হয়েছে।
সেই পোস্টে তামিমার স্বা’মী রাকিবের পক্ষে দাবি করা হয়েছে, এখনও তাদের মধ্যে বৈবাহিক সম্প’র্ক রয়েছে। তাদের ঘরে রয়েছে ৮ বছর ব’য়সী একটি মে’য়ে স’ন্তানও।
রাকিব জানান, প্রেম করে বিয়ে করেছিলাম। সে আসলে আমাকে চা’প দিয়েই বিয়ে করেছিল। বলেছিল, তুমি বিয়ে কর নাহলে আমার আম্মা বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে।
প্রথমে আমরা টাঙ্গাইলে কোর্ট ম্যারেজ করেছিলাম। পরে আমরা বিয়ে করি বরিশালে। আমার বউকেই দুইবার বিয়ে করেছি।
এরপর সংসার শুরু করি। সংসার শুরুর পর যখন সে এএসসি পাস করে আমার কাছে আসল, দেখলাম তার রেজাল্ট ভালো।
তখন আব্বা-আম্মা বলছিল, বউকে বেশি পড়ানোর দরকার নাই। বেশি পড়াইলে বউ উড়াল দিয়ে চলে যাবে। আমি আব্বু-আম্মুর স’ঙ্গে ঝ’গড়া করলাম। শেষ পর্যন্ত তাদের কথাই সত্য হলো।
কন্যার জ’ন্মের ঘ’টনা উল্লেখ করে রাকিব বলেন, ‘আব্বা আমাকে বলছিল, তুমি যদি তাকে পড়াতে চাও তাহলে ঢাকা নিয়ে যাও।
আমি তাকে ঢাকায় নিয়ে আসলাম। একটা শো রুমে ম্যানেজারের চাকরি নিলাম। সাবলেট বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে লাগ’লাম।
তাকে কুমুদিনীতে ভর্তি করলাম। সপ্তাহে একদিন ছুটি পেতাম। তাকে নিয়ে যেতাম কিংবা নিয়ে আসতাম।