তুলসী পাতার এই ৪টি ফেস প্যাকে উধাও হবে ত্বকের যাবতীয় সমস্যা, শিখে নিন স্টেপ বাই স্টেপ – সুন্দর উজ্জ্বল ত্বক আমরা
কে না চাই আর এইকারনে বিভিন্ন প্রসাধ’নী আশ্রয় নিই বা পার্লারে হাজার হাজার টাকা খরচ করে আসি।
কিন্তু এতে ত্বকের সমস্যা মেটেনা বরং
পরবর্তীতে খা’রাপ প্রভাব ফে’লে। তাই আজ জেনে নিন ভেষজ তুলসী পাতা কীভাবে ত্বকের সমস্যা চিরতরে দূর করে। 1) তুলসী পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বক সতেজ রাখতে সাহায্য করে।
তাই ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে তুলসী পাতা ভালো করে ধুয়ে বেধে নিয়ে ফেসপ্যাকের মতো মুখে লাগান। 2) মুলতানি মাটি, মধু, পাতিলেবুর রস তুলসী পাতা একস’ঙ্গে পেস্ট করে প্যাক বানিয়ে মুখে লাগান।
ব্রণের সমস্যা তো কমবেই তার সাথে কোনো জেদী দাগ মুছে যাবে। 4)আপনি যদি দাগহীন ত্বক পেতে চান তাহলে তুলসী
পাউডারের সাথে হলুদ গুড়ো এবং লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। এরপর শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।
কিছুদিনের মধ্যেই পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন।তুলসী পাতা দিয়ে তৈরী এই সহজ প্যাকগু’লি নিয়মিত ব্যবহার করে দেখু’ন ত্বকের সমস্যা দূর তো হবেই পাশাপাশি ত্বক হয়ে উঠবে সুন্দর।
রসায়ন বইয়ের বিখ্যাত লেখক প্রফেসর নূরুল হক মিয়া আর নেই
ঢাকা কলেজের সাবেক প্রফেসর নূরুল হক মিয়া আর নেই শনিবার তিনি রাজধানীর আজিমপুরস্থ আমতলা রোড ৩০ নং শেখ সাহেব বাজারের নিজ বাসভবনে মৃ’ত্যুবরণ করেন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃ’ত্যুকালে তার ব’য়স হয়েছিল ৭৭ বছর।বি’ষয়টি যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন তার ছেলে হাফেজ মাওলানা এহসানুল হক।
তিনি জানান, আজ এশার নামাজের পর সাত মসজিদ চত্বরে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। পরে তাকে রাজধানীর কেরানীগঞ্জের ঘাটারচরে পারিবারিক গোরস্থানে শাইখুল হাদীস আজিজুল হক (রহ.) এর পাশে দাফন করা হবে।
প্রফেসর নূরুল হক মিয়া বিখ্যাত ছিলেন রসায়নবিদ হিসেবে। কেমিস্ট্রি প্রফেসর হিসেবে তার খ্যাতির মূ’ল কারণ ছিল বই।
ইন্টার ও ডিগ্রি ক্লাসে রসায়নের ও’পর লিখিত তার সাতটি বই সিলেবাস ভুক্ত। বিশেষ করে ১৯৭৩ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত সারা দেশে এককভাবে রাজত্ব করেছে এইচএসসির তার লেখা রসায়ন বইটি। দ্বিতীয় কোন বই ছিল না।
১৯৬৯ এ শিক্ষকতার পেশায় যোগ দিয়ে অধ্যাপনা করেছেন দেশসেরা প্রতিষ্ঠানসমূহে। সিলেট এমসি কলেজ, ময়মনসিংহ আ’নন্দমোহন কলেজ,
টাংগাইল করোটিয়া কলেজ, ঢাকা বিজ্ঞান কলেজ,জগন্নাথ কলেজ এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য। প্রায় দীর্ঘ এক যুগ ছিলেন ঢাকা কলেজে।
কেমিস্ট্রি ডিপার্টমেন্টের হেড ছিলেন চার বছর। সর্বশেষ ২০০১ সালে তিনি ঢাকা কলেজের ভারপ্রা’প্ত প্রিন্সিপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
প্রফেসর মো. নূরুল হক মিয়ার আরও একটি পরিচয় হলো তিনি হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাস’চিব আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের ভগ্নিপতি তিনি।
১৯৪৪ সালের ১ জুলাই গাজীপুর জে’লার শ্রীপুর উপজে’লার অজপাড়া জ’ন্ম নেয়া নূরুল হক শিক্ষা জীবনের শুরু থেকেই মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন।