বাংলাদেশের এবং কলকাতার অর্থাৎ দুই বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান ক্যারিয়ারে অসংখ্য দর্শকপ্রিয় সিনেমা তিনি উপহার দিয়েছেন এবং ক্যারিয়ারের
প্রথমে তিনি নাটকে অভিনয় করলেও পরবর্তীতে তিনি সিনেমা জগতে নাম লেখান এবং এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি একের
পর এক ভালো ভালো কাজ করে তিনি দর্শকদের মনে জায়গা করে নিতে স’ক্ষম হয়েছেন। তাসু নতুন অভিনয় দক্ষ’তা এবং নজরকাড়া গ্লামোর্স দিয়ে তিনি হাজারো ভক্তের মনে জায়গা করে নিতে স’ক্ষম হয়েছেন
ঢাকা ও কলকাতায় সমান জনপ্রিয় মডেল-অভিনেত্রী জয়া আহসান। লম্বা বিরতির পর দুই সপ্তাহ আগে কলকাতায় গেছেন এ অভিনেত্রী।
জয়া বলেন, সিনেমা দুটির মধ্যে প্রায় ১০ দিনের ব্যবধান রয়েছে। তবে আমি বাংলাদেশে ফিরে আসব না। বিমানবন্দরগুলো বেদনাদায়ক হয়ে গেছে ক’রোনার সময়ে।
তিনি বলেন, একটা সময় আমি কলকাতায় সকালের নাস্তা করে দুপুরে ঢাকা ফিরে মায়ের রান্না করা খাবার খেতাম। সেটি সহজ ছিল।
’এখন প্রতিবার ভ্রমণ করার সময় আমাকে কোভিড ১৯-এর পরীক্ষা করতে হবে। সে কারণে আমি বরং এখানেই (কলকাতা) থাকব, কাজ শেষ করব, তারপর বাড়ি ফিরে যাব।’
জানা গেছে, নির্মাতা সৌকর্য ঘোষালের ’ওসিডি’ নামের একটি সিনেমায় অভিনয় করতে যাচ্ছেন জয়া। এর আগে জয়াকে নিয়ে
’ভূতপুরী’ সিনেমার শুটিং শেষ করেছেন এ নির্মাতা। গ্র্যাফিকসের কাজ শেষ হলেই মুক্তি দেওয়া হবে সিনেমাটি।
জয়া আহসান বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দের মধ্যে একজন ক্যারিয়ারের অসংখ্য নাটক সিনেমায় তিনি অভিনয় করেছেন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে পার্শ্ববর্তী
দেশ ভারতের কলকাতাতেও তিনি ব্যাপক নামডাক ছড়িয়েছেন তার সাবলীল অভিনয় দক্ষ’তা নিয়ে রীতিমতো তিনি বাজিমাত করে চলেছেন একের পর এক এবং কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন অসংখ্য সম্মাননা পুরস্কার
রাজধানীতে ৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি
নিত্যপণ্যের বাজার বর্তমানে আকাশ ছোঁয়া ক্রমশ বাড়ছে জিনিসপত্রের দাম এবং সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষ’মতার বাইরে চলে যাচ্ছে
এসব দ্রব্য বিশেষ করে মাছ-মাংস এর দাম ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে দিনকে দিন এর ফলে একটা শ্রেণীর মানুষ এই সকল নিত্যপ্রয়োজনীয়
দ্রব্য কেনাকা’টা করার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অত্যাধিক দাম হওয়ার কারণে তারা মাছ মাংস কিনতে পারছে না
বাজারে যখন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম আকাশ ছোঁয়া-
এমন সময়েও রাজধানীর মিরপুরে দুই ভাই ৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করছেন। মিরপুর-১২ নম্বরের ই-ব্লকের ৩৩ নম্বর সড়কের
পশ্চিম দিকে বিহারি পট্টিতে ছোট একটি মাংসের দোকান। সেখানে গেলেই চোখে পড়ে ’ভাতিজা শাহিদ ও শরিফের দোকান’ নামের দোকানটি।
এখানেই গরু ও মুরগির মাংস বিক্রি করেন দুই ভাই শরিফ ও নবাব। সপ্তাহের প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে বিকিকিনি।
প্রতিদিন দোকানটিতে ১৩-১৪ হাজার টাকার মাংস বিক্রি করেন দুই ভাই। তারা সাত ভাই ও এক বোন। স’ঙ্গে রয়েছেন বাবা ও মা। থাকেন বিহারী পট্টিতে।
বড় দুই ভাই ব’য়সে কিশোর হলেও সংসারের হাল তারাই ধরেছেন। দোকানটিতে কোনো ক্রেতা গেলেই যেকোনো পরিমাণের মাংস কিনতে পারেন।
তারা ৫০ টাকায়ও গরুর মাংস বিক্রি করেন। কেউ চাইলে যে কোনো অংকের টাকায় কলিজা বা মুরগির মাংসও কিনতে পারেন।