ঢাকার ধামরাইয়ে প্রেমের টানে স্বা’মীর ঘর ছাড়লেন আরেক এক না’রী ইউপি সদস্য। তিনি সুয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদের দুই বারের নির্বাচিত সংরক্ষিত না’রী সদস্য। তার নাম সীমা আক্তার সুমি।
এর আগে ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত আসনের না’রী আসনের সদস্য হামিদা আক্তার গুদি ও প্রিয়শী আক্তার প’রকীয়া প্রেমের টানে ঘর ছাড়েন।
এ নিয়ে এ ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত না’রী আসনের তিনজন সদস্য প’রকীয়া প্রেমের টানে স্বা’মী-স’ন্তান ও সাজানো সংসার ছেড়ে অন্যের স’ঙ্গে নতুন করে ঘর বাঁধেন।
এলাকাবাসী ও তার পরিবার জানায়, সুয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চকিদার মো. আনোয়ার হোসেন ১৮ বছর আগে সীমা আক্তার
এ সুযোগে আনোয়ারের স্ত্রী সোমা আক্তার সুমি সাটুরিয়া থানার নয়াডিঙ্গি এলাকার বিদেশফেরত রাশেদ নামে এক যুবকের স’ঙ্গে নতুন করে প’রকীয়া প্রেমে জড়ান।
ঘ’টনাটি জানাজানি হলে স্ত্রী’কে শাসন করেন তার স্বা’মী। এরই জের ধরে ওই না’রী ইউপি সদস্য সোমবার রাতে ওই প’রকীয়া প্রে’মিক রাশেদের হাত ধরে তিন স’ন্তান ফে’লে রেখে স্বা’মীর ঘর ছাড়েন।
মঙ্গলবার সকালে লোকমারফত স্বা’মীকে তালাকের নোটিশ পৌঁছে দিয়েছেন বলে বি’ষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভু’ক্তভোগী চকিদার মো. আনোয়ার হোসেন।
এ ব্যাপারে আনোয়ার হোসেন বলেন,আমি রাস্তা থেকে নিয়ে একজন পোশাক শ্র’মিককে বিয়ে করি। এরপর তাকে সংরক্ষিত না’রী আসনে ২ মেম্বার বানাই।
অথচ বারবার সে বিভিন্নজনের স’ঙ্গে প’রকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। শাসন বারণ করায় অবশেষে তিন স’ন্তান ফে’লে রেখেই সে প’রকীয়া
প্রে’মিক রাশেদের স’ঙ্গে ঘর ছাড়ল। আবার আমাকে তালাক প্রদানের নোটিশ পৌঁছে দিয়েছে। এর চেয়ে দুঃখ ও লজ্জার আর কি হতে পারে।
সংরক্ষিত না’রী সদস্য সোমা আক্তার সুমি বলেন, জনসেবা করি, মানুষের স্বাধীনতা বলে কিছু একটা আছে; আমার তাও নেই।
আমার পূর্বের স্বা’মী আমার স্বাধীনতাটুকুও কেড়ে নিয়েছিল। কথায় কথায় আমাকে নি’র্যাতন করত। একজন স্বনামধ’ন্য ইউপি চেয়ারম্যানকে নিয়েও আমাকে দোষারোপ করত।
কাজেই এবার বিদেশ ফেরত রাশেদের স’ঙ্গে ই’চ্ছা করেই প’রকীয়ায় জড়ায় এবং স্বা’মীর ঘর ছাড়তে বা’ধ্য হই। আমি তাকে তালাকের নোটিশ পৌঁছে দিয়েছি। এখন আমি সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন হতে পেরেছি।