হা’র্ট অ্যা;টাক একটি ভীতিকর বি’ষয়। যার একবার হা’র্ট অ্যা’টাক হয়ে যায় তাকে প্রায় সারাজীবনই বেশ সতর্কভাবে জীবনযাপন করতে হয়।
হা’র্ট অ্যা;টাক এক নীরব ঘা’তক। যে কেউ যেকোনো সময় এর শি’কার হতে পারেন। শ’রীরচর্চা না করা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যগ্রহণ ও জীবনযাপনে অনিয়ম হা’র্ট অ্যা’টাকের ঝুঁ;কি বাড়ায়।
এর লক্ষণগুলো জানা থাকলে একটি জীবন হয়তো বাঁচিয়ে দেওয়া সম্ভব। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে হা’র্ট অ্যা’টাকের কিছু লক্ষণের কথা তুলে ধরেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
হা’র্ট অ্যা;টাক হয় সাধারণত হৃদপিণ্ডে পর্যা’প্ত র;ক্ত চলাচল কমে গেলে বা বন্ধ হয়ে গেলে। অথবা র;ক্ত চলাচলের শিরা-উপশিরাগুলোতে কোনো ব্লক হলে হা’র্ট অ্যা;টাক হয়।
অ্যা’টাকে আ;ক্রান্ত হতে যাচ্ছেন। আর লক্ষণগুলো দেখা গেলে দ্রু’ত ডাক্তারের স’ঙ্গে যোগাযোগ করুন। আসুন জেনে নেওয়া যাক-
১. অস্বাভাবিক রকমের শা’রীরিক দু’র্বলতা: র;ক্তপ্রবাহ কমে গেলে এবং র;ক্ত চলাচল বা;ধাগ্র;স্ত হলে এমনটা হয়।
র;ক্তে;র শিরা-উপশিরাগুলোতে চর্বি জমে বা’ধা সৃষ্টি করলে এবং মাংসপেশী দু’র্বল হয়ে পড়লে হৃদরো’গের প্রধানতম এই লক্ষণটি দেখা দেয়।
২. ঝিমুনি: দে’হে র;ক্তের প্রবাহ কমে গেলে ঝিমুনিও দেখা দেয়। মস্তিষ্কে র;ক্ত প্রবাহ কমে গেলে ঝিমুনির সৃষ্টি হয়।
৩. ঠাণ্ডা ঘাম: র;ক্তপ্রবাহ কমে গেলে দে;হে ঘাম ঝরলে স্যাঁতসেতে ও ঠাণ্ডা ভাব অনুভূত হবে। ৪. বুক ব্য;থা: বুক, বাহু, পিঠ এবং কাঁ;ধে ব্যা;থা অনুভূত হলে দ্রু’ত ডাক্তারের স’ঙ্গে যোগাযোগ করুন।
বুকে ব্য;থা এবং সংকোচন হৃৎপিণ্ডের অ’সুস্থতার একটি বড় লক্ষণ। ৫. ঠাণ্ডা বা ফ্লু: হা’র্ট অ্যা;টাকের শি:কার অনেককেই এক মাস আগে থেকে ঠাণ্ডা-সর্দি বা ফ্লু-তে আ;ক্রা;ন্ত হতে দেখা গেছে।
৬. শ্বা;সক;ষ্ট: ফুসফুসে পর্যা’প্ত পরিমাণে অক্সিজেন এবং র;ক্ত সরবরাহ না হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। হা’র্টের সমস্যা থাকলে ফুসফুসে র;ক্ত চলাচল কমে যায়। আর শ্বা;সক;ষ্ট বা শ্বা;স ছোট হয়ে আসার মতো সমস্যা দেখা যায়।
৭. বমি, বদহজম, তলপেটে ব্য;থা: বমিভাব, বদহজম, বুক হৃৎপিণ্ডে জ্বা;লাপো;ড়া করা বা তলপেটে ব্য;থাও অনেক সময়
হা;র্ট অ্যা;টাকের পূর্ব লক্ষণ হতে পারে। সুতরাং এই লক্ষণগুলো দেখা গেলেও হৃদরো’গের ডাক্তারের স’ঙ্গে পরামর্শ করুন।
হাসপাতালে ২জন রো’গী পাশাপাশি বিছানায় থাকেন। ২জনেই মৃ;ত্যু শয্যায়। একজন রো’গী থাকতো জানালার কাছে। বিছানা থেকে উঠে বসার মতো শ’ক্তি ছিল না কারোরই।
তবুও জানালার কাছে থাকা রো’গীটি নার্স কে ডেকে প্রতিদিন বিকেলে এক ঘণ্টার জন্য জানালার পাশে উঠে বসতেন।অপলক চেয়ে থাকেন তিনি বাইরের দিকে…
১ ঘণ্টা পরে পাশের বিছানায় শুয়ে থাকা রো’গীর কাছে বাইরে কি কি দেখল তাঁর বর্ণনা করতেন। তিনি প্রতিদিন বলতেন–“বাইরে অনেক পাখি উড়ে বেড়াচ্ছে। ছোট ছোট শি’শুরা মাঠে খেলা করছে। বাচ্চারা কাগজের নৌকা বানিয়ে ভাসিয়ে দি চ্ছে পানিতে…
পাশের বিছানায় শুয়ে শুয়ে রো’গীটি এইসব কল্পনা করতো। আর মনের আকাশে উড়ে বেড়াতো মেঘেদের সাথে। অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করতো এসব বর্ণনা শুনে।